কো’ভিড-১৯ আ’ক্রান্ত সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের অবস্থা সং’কটাপন্ন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
তিনি এ’খনও অ’চেতন অবস্থায় রয়েছেন, রাখা হয়েছে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) ভেন্টিলেশন সাপোর্টে।
৫ জুন ম’স্তিষ্কে স’ফল অ’স্ত্রোপচার শেষে নাসিমকে রাজধানীর শ্যা’মলীতে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভে’ন্টিলেশন সাপোর্টে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
তাকে আ’রও ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করা হবে। এ ছাড়া তার চিকিৎসার জন্য গঠন করা হয়েছে মেডিকেল বোর্ড।
মো’হাম্মদ নাসি’মের ছেলে ও সাবেক সং’সদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় জানান, তার বাবা ক’রোনা থেকে খুঃ’ব দ্রুত সেরে ওঠেন।
কিন্তু শুক্রবার সকা’লে তার বড় আকারের একটি স্ট্রোক হয়। সঙ্গে সঙ্গে অপারেশন করে জমাট বাঁ’ধা র’ক্তের অধিকাংশই অপসারণ করা হয়। তার পরও তিনি এ’খন প’র্যন্ত অত্যন্ত সং’কটাপন্ন অবস্থায় আছেন।
বেশি র’ক্তক্ষরণ হওয়ায় মাথার ভেতরে এখনও কিছু র’ক্ত জমাট বেঁ’ধে আছে।বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, অ’স্ত্রোপচারের পর চিকিৎসকরা মোহাম্মদ নাসিমকে প্রথমে ৪৮ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখেন। পরে তা বাড়ানো হয়।
তার শা’রীরিক অ’বস্থা এখনও স্থিতিশীল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিচ্ছেন। তার জন্য আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আমরা দেশবাসীর কাছে দোয়া চাচ্ছি।প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ৫ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছে মোহাম্মদ না’সিমের চিকিৎসায়।
বোর্ডে ব’ঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপা’চার্য ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আ’ব্দুল্লাহ ও অধ্যাপক ডা. দ্বীন মোহাম্মদ রয়েছেন।
সোমবার স’কালে ক’রোনাভা’ইরাসেের উপসর্গ নিয়ে রাজধানীর শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হন নাসিম। পরে রাতে তার ক’রোনা পরীক্ষার রিপোর্টে পজিটিভ আসে। এর মধ্যে তার শা’রীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও শুক্রবার সকালে ব্রেন স্ট্রোক করেন। পরে তার অ’স্ত্রোপচার করা হয়।