আ’জো দাঁড়িয়ে আছে ন’বীজী (সা.) কে ছা’য়া দানকারী সেই গা’ছ।
অ’বিশ্বস্য হলেও সত্যে। আজ থেকে ১৫০০ বছর পূর্বে যে গাছটির নিচে মহানবী (সা) বিশ্রাম নিয়েছিলেন জর্ডানের মূরুভূমির অভ্যন্তরে সাফাঈ এলাকায় সেই গাছটি আজো দাঁড়িয়ে আছে।ইংরেজিতে এ গাছকে বলা হয় The Blessed Tree. জর্ডানের বাদশাহ আব্দুল্লাহ সর্বপ্রথম এই স্থানটিকে পবিত্র স্থান হিসেবে ঘোষণা দেন।
পৃ’থিবীতে এত পুরনো কোনো গাছ এখনো বেঁচে আছে তা বিশ্বা’সযোগ্য না হলেও সত্যি। ম’রুভূমির রুক্ষ পরিবেশের কারণে জন্ম থেকেই গাছটি ছিল পাতাহীন শুকনো কিন্তু একসময় আল্লাহর হুকুমে গাছটি সবুজ পাতায় ভরে উঠে এবং আজ পর্যন্ত গাছটি সবুজ শ্যামল অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে।যাত্রাপথে তারা সিরিয়ার অদূরে জর্ডানে এসে উপস্থিত হন।
জ’র্ডানের সেই এলাকাটি ছিল শত শত মাইলব্যাপী বিস্তৃত উত্তপ্ত বালুকাময় এক ম’রুভূমি। মোহাম্ম’দ (সা.) এবং তার চাচা আবু তালিব ম’রুভূমি পাড়ি দেয়ার সময় ক্লান্ত হয়ে পড়েন।তখন তারা একটু বিশ্রামের জায়গা খুঁজছিলেন।
কি’ন্তু আশপাশে তারা কোনো বসার জায়গা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। চারদিকে যত দূর চোখ যায় কোনো বৃক্ষরাজির সন্ধান পাচ্ছিলেন না।কিন্তু দূরে একটি মৃ’তপ্রায় গাছ দেখতে পেলেন তারা।
উ’ত্তপ্ত ম’রুভূমির মাঝে গাছটি ছিল লতাপাতাহীন শীর্ণ ও মৃ’তপ্রায়। উপায় না পেয়ে তারা ম’রুভূমির উ’ত্তাপে শীর্ণ পাতাহীন সেই গাছটির তলায় বিশ্রাম নিতে বসেন।উল্লেখ্য, রাসূল মোহাম্ম’দ (সা.) যখন পথ চলতেন তখন আল্লাহর নির্দেশে মেঘমালা তাকে ছায়া দিত এবং বৃক্ষরাজি তার দিকে হেলে পড়ে ছায়া দিত।