আপনার শরীরে যেসব ল’ক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনার আর মাং’স খাওয়া উ’চিৎ নয়।
স্বা’স্থ্য ভা’লো রাখার জন্য অথবা শ’রীরের পুষ্টির জন্য আম’রা অনেক পুষ্টিকর খাদ্য বা আমিষ জাতীয় খাদ্য খেয়ে থাকি।যেমন মাংস এক ধ’রনের প্রোটিন জাতীয় খাবার। যা পানি, প্রোটিন এবং চর্বির সমন্বয়ে গঠিত।শ’রীরের কোষ তৈরির জন্য প্রতিদিন আমাদের কিছুটা প্রোটিন খাওয়া প্রয়োজন। কিন্তু তাই বলে মাংসের মতো প্রা’ণিজ প্রোটিন সবার শ’রীর ও বিপাক ক্রিয়ায় সমানভাবে খাপ খাওয়ানো যায় না।
ব’রং মাংস কারো দে’হের জন্য অ’সহিষ্ণু ও সংবেদ’নশীলতা হতে পারে, এমনকি মা’রাত্মক ক্ষ’তির কারণ হতে পারে।তাই যাদের মাংস হ’জ’মে স’মস্যা হয় তারা যদি তা কিছু উ’পসর্গ দেখে জানতে পারেন এবং মাংসের পরিপূরক বিকল্প আমিষ গ্রহণ করেন তাহলে তারা ঝুঁ’কি এড়ানোর পাশাপাশি আরো স্বা’স্থ্যকর ও স্মা’র্ট জীবন যাপন ক’রতে পারবেন।একজন প্রত্যয়িত স্বা’স্থ্য প্রশিক্ষক বলেন, ‘এমন কোনো খাদ্য নেই যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য।
এ’কটি সুখী ও স্বা’স্থ্যকর জীবনধারার জন্য মাংস আবশ্যক নয়, যদিও মাংস খাওয়াটা একজনকে স্বা’স্থ্যবান ক’রতে পারে আবার অন্যজন উদর সংক্রা’ন্ত অস্বস্তি বা পীড়া আ’ক্রান্ত হতে পারে।’আপনার দে’হ যদি মাংস সহ্য ক’রতে না পারে তাহলে আপনি উ’দ্ভিজ্জ আমিষভোজী হতে পারেন যা আপনাকে অনেক ভালো অনুভূতি দেবে।এখানে উ’পসর্গ দেয়া হলো, যা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনার দে’হ মাংস প্র’ক্রিয়াকরণ ক’রতে অক্ষম এবং আপনার সু’স্থতার জন্য যতটা সম্ভব মাংস এড়িয়ে চলা উত্তম।
পে’ট ফাঁপা : মাংস খাওয়ার পর পে’ট ভা’রী বোধ ও ফোলা বা ফাঁপা ভাব এবং সেই স’ঙ্গে পে’টে অস্বস্তি বা ব্য’থা ইত্যাদি অনুভূত হতে পারে। এর পাশাপাশি আপনি যদি পে’টের স্ফীতি এবং অবসাদ বোধ করেন তাহলে অবশ্যই সু’স্থ থাকার জন্য মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।বমি ভাব : মাংস পরিপাক না হবার উ’পসর্গগুলোর মধ্যে বমিবমি ভাব, অম্বল আর বদহ’জ’ম অন্যতম।
এ’ই উ’পসর্গগুলো আপনাকে প্রচন্ড অস্বস্তিতে ফেলতে পারে। আ’সলে কাজে’র সময় যদি আপনি এমন পাকস্থলীর অ’সু’স্থতায় ভুগেন তাহলে কাজে মনোনিবেশ করে ফলদায়ক কিছু করাটা সত্যি ক’ঠিন। এমতাবস্থায় দুপুরের খাবারে আপনি মাংস এড়িয়ে সবজি সালাদ খাবেন।খাদ্যজনিত রো’গাক্রান্ত : আপনি যদি মাংস ঠিকমতো হ’জ’ম ক’রতে অক্ষম হন তবে আপনি প্রায়ই খাদ্যজনিত রো’গে বিশেষ করে ই-কোলাই, স্যালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা অন্ত্রে আক্রা’ন্ত হবেন। মাংস সঠিকভাবে হ’জ’ম করে ব্য’র্থ হওয়ার কারণে, রো’গ প্র’তিরো’ধ ক্ষ’মতাও কমে যাবে।