আমপান উ’ড়িয়ে নিয়ে যাবে ক’রোনাভা’ইরাসকে! বি’জ্ঞানীরা বলছেন।
ভা’রতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর বায়ো মেডিক্যাল জেনোমেটিক্স এর এক কর্মকর্তা জানালেন, ঘূর্ণিঝড়ের সঙ্গে কোভিড-১৯ ভাই’রাসের সরাসরি সম্পর্ক নিয়ে এখনো কোনো বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণ তাদের কাছে নেই। সম্পূর্ণ নতুন এই ভাই’রাসকে চিনে নিতে আরো সময় লাগবে। তাই ঝড় হোক বা গরম পড়ুক, ভাই’রাসের দাপট কমার কোনও আশা আপাতত নেই।
তা’ই ঘূর্ণিঝড়ের জন্য একসঙ্গে অনেক মানুষকে যদি কোনও নির্দিষ্ট শেল্টারে রাখা হয় এবং তাদের মধ্যে যদি কোনও সংক্রমিত মানুষ থাকেন, তার থেকে রো’গ ছড়িয়ে পড়ার একটা ঝুঁ’কি থেকেই যায়।বৃষ্টি কিংবা তাপমাত্রার বাড়া-কমায় কোভিড-১৯ ভাই’রাসকে আ’টকানো যায় না।
কো’ভিড-১৯ ভাই’রাস ড্রপলেট ইনফেকশন মারফৎ ছড়ায়। তাই মানুষে মানুষে দূরত্ব বজায় রেখে এবং সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে রো’গ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁ’কি থেকেই যায়।কারণ কোভিড-১৯ ভাই’রাস অত্যন্ত ছোঁয়াচে, ঝড়বৃষ্টি বা কোনও প্রাকৃতিক দু’র্যোগ হলে এর সং’ক্র’মণ ক্ষমতা কোনও ভাবেই কমবে না।
তা’ই দু’র্যোগের মো’কাবিলা করার সময় কোভিড-১৯-এর অতিমারির কথা মাথায় রেখেই করা উচিত।ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রে প্রত্যেককে যথাযথ মাস্ক পরে থাকতে হবে। অ’সুস্থ মানুষদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা রাখা উচিত। নইলে ক’রোনার প্র’কোপ আরো বেড়ে যাওয়ার আ’শঙ্কা থাকবে। আনন্দবাজার