ঈদের আ’নন্দের চেয়ে বেঁ’চে থাকাই বড় চ্যা’লেঞ্জ: কাদের।
ঈ’দ উদযাপনের চেয়ে বেঁচে থাকার লড়াইয়ে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের উদ্যোগে অসহায় গরিব মানুষের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণের আগে ভিডিও কনফারেন্সে সংযুক্ত হয়ে একথা বলেন তিনি।
ও’বায়দুল কাদের বলেন, এবার এক ভিন্ন বাস্তবতায় ঈদ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ঈদ উদযাপনের চেয়ে বেঁচে থাকার লড়াই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বেঁচে থাকলে ভবিষ্যতে আমরা সবাই ঈদ উদযাপনের অনেক সুযোগ পাবো।সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারি নির্দেশনা প্রতিপালন করতে হবে। আসুন, আমরা কেউ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে না যাই, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।
ব’ঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে দুর্যোগের অমানিশায় আলো হাতে আঁধারের সাহসী কাণ্ডারি হিসেবে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও নিবিড় তত্ত্বাবধানে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার পুনর্বাসন কাজ চলছে। যেকোনো দুর্যোগে থেমে থাকেনি বাংলাদেশ, প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে মর্যাদার সঙ্গে মাথা তুলে দাঁড়ানো এক দেশ বাংলাদেশ।
ক’রোনা সংকটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ত্রাণ তৎপরতায় বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মাটি ও মানুষের এ দল অতীতেও মানুষের সঙ্গে ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
প’রে দরিদ্রদের মধ্যে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে। এসময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু এবং ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য উপস্থিত ছিলেন।