সা’তক্ষীরার ক’লারোয়া উপজে’লায় ছেলের ধাক্কায় বাবার মৃ’ত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (২৬ মে) সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃ’ত্যু হয়। ঈদের আগের দিন রাতে উপজে’লার দেয়াড়া ইউনিয়নের ছলিমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।মৃ’ত নজরুল ইসলাম (৫৫) ছলিমপুর গ্রামের বাসিন্দা ও কলারোয়া সদরের ফুটপাতের জুতা বিক্রেতা।
ছে’লে নু’রুল ইসলাম (১৭) কলারোয়ার হাজী নাসিরউদ্দীন কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।কলারোয়া উপজে’লা পরিষদের চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু বলেন, রোববার সারাদিন বাবা ও ছেলে একসঙ্গে জুতা বিক্রি করে সন্ধ্যায় বাড়িতে যান। এরপর গোসল সেরে ভাত খাওয়ার সময় বাবা-ছেলের ঝ’গড়া শুরু হয়।
ছে’লের ধা’ক্কায় আ’ঘাতপ্রাপ্ত হয়ে মাথা ফে’টে যায় বাবা নজরুলের।তিনি বলেন, এরপর তাকে উ’দ্ধার করে প্রথমে কলারোয়া হাসপাতাল; পরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল থেকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। খুলনা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে তার মৃ’ত্যু হয়।দেয়াড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজী মাহবুবুর রহমান বলেন, নজরুল ইসলাম অভাবী মানুষ। ছেলে ঈদের সময় জামা দাবি করেছিল। কিন্তু দিতে পারেননি বাবা।
রো’ববার রা’তে ভা’ত খাওয়ার সময় বাবা-ছেলের মধ্যে এ নিয়ে ঝ’গড়া হয়। পরে ধাক্কা দিলে বাবা আ’হত হন।কলারোয়া থানা পুলিশের ওসি মুনীর উল গিয়াস বলেন, ঈদের জামা কিনে না দেয়ায় ঝ’গড়ার এক পর্যায়ে ছেলের ধাক্কায় বাবা উঠানে ছিটকে পড়েন। এতে মাথায় আ’ঘাত পান।
থা’না পু’লিশের ও’সি মুনীর উল গিয়াস বলেন, ঈদের জামা কিনে না দেয়ায় ঝ’গড়ার এক পর্যায়ে ছেলের ধাক্কায় বাবা উঠানে ছিটকে পড়েন। এতে মাথায় আ’ঘাত পান।
প’রে চি’কিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মা’রা যান। এ ঘটনায় নি’হতের স্ত্রী মাজিদা বেগম মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মা’মলা করেছেন।রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মা’রা যান। এ ঘটনায় নি’হতের স্ত্রী মাজিদা বেগম মঙ্গলবার সন্ধ্যায় মা’মলা করেছেন।