২০১৭ সা’লের এ’ক হিসাব অ’নুযায়ী বিশ্বে প্রতিবছর ৮২ লাখ মানুষ ক্যা’ন্সারে মৃ’ত্যুবরণ করে। আর প্রতিদিন নতুন করে ৩৩৪ জন মানুষ ক্যা’ন্সারে আ’ক্রা’ন্ত হচ্ছে।এর’ব্যয়বহুল চি’কিৎসা করতে গিয়ে সর্বশান্ত হয় ৭০ ভাগ মানুষ।
অথচ মা’ত্র ৩টি বি’ষয়েসচেতন হলেই ক্যা’ন্সার থেকে অনেকটাই দূরে থাকা সম্ভব বলে মনে করেন ক্যা’ন্সার বি’শেষজ্ঞরা।ওশ স্টেট মে’ডিকেল ই’উনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যা’ন্সার বি’শেষজ্ঞরা বলেছেন, ক্যা’ন্সার কোনো ম’র’ণব্যাধি নয়,কিন্তু মানুষ এই রোগে মা’রা যায় শুধুমাত্র উ’দাসীনতারকারণে।
তার মতে, মা’ত্র দু’টি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যা’ন্সার।উ’পায়গুলো হচ্ছে:-১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেন না, শরীরে চিনি না পেলে ক্যা’ন্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রা’কৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এ’ক গ্লাসগ’রম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মি’শ্রিত গরম পানি পান করুন।উধাও হয়ে যাবেক্যা’ন্সার।
মেরিল্যান্ড ক’লেজ অ’ব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যা’ন্সার সেরে যাবে। চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনোএকটি গ্রহণ গ্রহণ করুন।
ক্যা’ন্সার আ’পনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।উল্লেখ্য, ক্যা’ন্সার স’ম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে গত পাঁচ ব’ছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে ডা’ক্তাররা সবা’ইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ারজন্য। ডাক্তাররা বলেছেন, “আম’রা আমাদের কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করেআপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।
এছাড়া আ’মাদের রো’জকার খাবারে যদি থাকে এই ৭টি খাবার, তাহলে ক্যা’নসার হওয়া থেকে শরীরকে রক্ষা করতে পারেনবাদাম: বাদাম ভিটামিন ই এর সবথেকে ভালো উৎস। ভিটামিন ই সমৃদ্ধ চীনাবাদাম কোলন, ফুস’ফুস, যকৃত, এবং অন্যান্য ক্যান্সা’রের ঝুঁ’কি কমায়। সকালেকিংবাবিকালের খাবারে বাদাম রাখু’ন।
এ ছাড়াও এক চা’মচ বা’দামের মাখন লাগানো এক টুকরো পাউরুটি আপনার শরীরকে ক্যা’ন্সার থেকে দূরে রাখতে পারে।বাতাবিলেবু:বাতাবিলেবু, কমলালেবু , ব্রো’কলি এই সব কিছুতে রয়েছে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি ক্যান্সার হওয়ার জন্য দায়ী নাইট্রোজেন যৌগের গঠন রোধ করে।
বা’তাবি,কম’লালেবু, ব্রকলী এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ অন্যান্য ফল খাদ্যনালী, মূত্রা’শয়, স্ত’ন ক্যা’ন্সার, সার্ভিকাল ক্যা’ন্সার, এবং পেট ও কোলন ক্যান্সা’রের ঝুঁ’কি কমায়।তাই প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি রাখু’ন।মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলু বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ একটি সবজি।
গ’বেষণায় দে’খা যায় উচ্চ মাত্রায় বিটা ক্যারোটিন শরীরে থাকলে তা কোলন, স্তন, পেট ও ফুস’ফুসের ক্যা’ন্সারের ঝুঁ’কি কমায়।
গ’বেষণায় আ’রও প্রমানিত হয়, যে মহিলারা মিষ্টি আলুর মত বিটা ক্যারোটিন সমৃদ্ধ সবজি তাদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন রাখেন তাদের স্ত’ন ক্যা’ন্সারের ঝুঁ’কি প্রায় অর্ধেক কমে যায়।
হলুদ: হ’লুদের ম’ধ্যে বিদ্যমান সবথেকে সক্রিয় একটি উপাদান যা ‘কারকিউমিন’ নামে পরিচিত প্রদাহ’জনিত স’মস্যা বিরোধী এবংঅ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উভয় হিসাবে কাজ করে।
এই অ্যা’ন্টিঅক্সিডেন্ট মা’নব দেহের টিস্যুর মধ্যে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দেহকেক্যা’ন্সার প্রতিরোধী করে তোলে।
শরীরকে ক্যা’ন্সার প্র’তিরোধী করতে চাইলে কাঁচা হলুদ খেতে পারেন অথবা মাছ ও মাং’সের তরকারিতে প্রয়োজন মত ব্যাবহার করতে পারেন।চা: চায়ে রয়েছে ক্যাটচীন নামক একটি যৌগ।
এই যৌগটি মানব’দেহকে ক্যা’ন্সারের আ’ক্রমণ থেকে রক্ষা করে। সম্প্রতি চীনের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যারা চাপানকরেন তাদের ফুসফুস, প্রস্টেট,কোলন এবং স্ত’ন ক্যা’ন্সারে আ’ক্রান্ত হওয়ার ঝুঁ’কি যারা চা পান করেন না তাদের থেকে অনেক কম।
চা’য়ের ম’ধ্যে সবুজ চা (গ্রিন টী) ক্যা’ন্সার প্রতিরোধের জন্য সবথেকেকার্যকরী।বেদানা: বেদানায় রয়েছে ‘এলাজিক অ্যা’সিড’। এই এলাজিক অ্যা’সিড শরীরে ক্যা’ন্সারের জন্য দা’য়ী যৌ’গকে নি’স্ক্রিয় করে ও ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি বন্ধ করে।
যে’কো’নোউপায়ে পরিবারের সবাইকে আজকে থেকেই বেদানা খাবার জন্য উৎসাহী করুন।সালাদ, জুস, মিল্কশেক অথবা সরাসরি যেকোনো উপায়ে বেদানা খেতে পারেনসবাই।
ট’মেটো: ক্লি’নিক্যাল অন’কোলজি জার্নালে ২০০৯ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখা যায় টমেটো ‘লাইকোপিন’ নামক ক্যা’ন্সার প্রতিরোধকে সমৃদ্ধ। লাইকোপিন দেহ’কেপ্রস্টে’ট ক্যা’ন্সার সহ অন্যান্য ক্যা’ন্সার প্রতিরোধ করে।
তাই পু’রুষও ম’হিলাপ্রত্যেকের সপ্তাহে অন্তত তিনটি টমেটো খাদ্য তালিকায় রাখা অ’ত্যন্ত জরুরি।ক‘ডনির পাথর থেকে বাঁচতে হলে শুধু ২টি কাজ করবেনআ’মাদের দেহের র’ক্ত পরিশোধনের অ’ঙ্গ কি’ডনি। এছাড়াও শরীরে জমে থাকা অনেক রকম বর্জ্যওপরিশোধিত হয় কিডনির মাধ্যমে। কিডনির নানা সমস্যার মধ্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে কি’ডনিতে পাথর হওয়া।
কি’ন্তু ঠি’ক কি কি কারণে কি’ডনিতে পাথর হওয়া রোধ করতে পারবেন, জানেন কি? আসুন জেনে নেয়া যাক কি’ডনিতে পাথর হওয়ার কারণগুলো স’ম্পর্কে, যা হ’য়তোআপনার জানা নেই।কাচা লবন খাবেন না’ অনেকেই খাবারে লবণ খান যা স্বাস্থ্যের জন্যখুবই ক্ষতিকর।
কা’রণ ল’বণের সোডি’য়াম খুব সহ’জে কি’ডনি দূর করতে পারে না এবং তা জমা হতে থাকেকিডনিতে।এছাড়াও অ’তিরিক্ত সো’ডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কি’ডনিতে পাথর জমা’র সম্ভাবনা বাড়ে।পানি পান করুন কিড’নির কাজ হচ্ছে দে’হের ব’র্জ্য ছেঁকে দেহকে ট’ক্সি’নমুক্ত করা।
আ’র এই কা’জটি কি’ডনি করে পানির সহায়তায়। যদি আপনিপানি পরিমিত পান নাকরেন তাহলে কি’ডনি সঠিকভাবে দেহের বর্জ্য দূর করতে পারে না যা কিড’নিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে। সুতরাং পরিমিত পানি পান করুন।