২০১৭ সা’লে ইউনেস্কোর কার্লোস জে ফিনালে পুরস্কার জিতে বিশ্বজুড়ে আলোচনায় আসেন অনুজীব বিজ্ঞানী বাংলাদেশের সমীর সাহা। ব্যাকটেরিয়ার রো’গ ছড়ানোর কৌশল নিয়েই মূলত গবেষণা তার।
স’ঙ্গে পেয়েছেন বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা, চ্যান জুকারবার্গ বায়োহাবের মতো দাতব্য প্রতিষ্ঠান। মেয়ে সেঁজুতি সাহাকে নিয়ে গড়ে তুলেছেন চাইল্ড হেলথ রিসার্চ ফাউন্ডেশন।অনুজীব বিজ্ঞানী ডা. সমীর কুমার সাহা বলেন, সিকোয়েন্সিংয়ের জন্য রো’গটা যে কমাতে পারব-এ রকম চিন্তা নেই। এতে আসলে আমরা ভাই’রাসটির গতিবিধি জানতে পারব। এটাও কোনো একসময় আমাদের সাহায্য করবে।
তা’ই এই অনুজীব বিজ্ঞানী ডা. সমীর কুমার সাহা কাছে প্রশ্ন ছিল এদেশে ছড়ানোর পর নিজেকে কতটা পাল্টে ফে’লেছে কোভিড নাইনটিন।
তিনি বলেন, আমার মনে হয় না আমাদের দেশের ভাই’রাসগুলো কম শক্তিশালী।
কা’রণ এটির কোনো প্রমাণ মেলেনি। অন্যকোনো দেশেও প্রমাণ মেলেনি। যে পার্থক্যটা দেখছি এটা কালচার পার্থক্যের কারণে হয়তো। অথবা আমাদের ফুড অভ্যাস, ভেতরে ইমিউনিটি শক্তিশালী তাই এ পার্থক্য।