বি’শ্বব্যাপী ল’কডা’উন সিস্টেম মোটেই উদার ধারণা নয়। ড. মুসা বিন শমসের এবং তারব্যবসায়িক অংশীদার ভ’য়ঙ্ক’র অ’স্ত্র ব্যবসায়ী আদনান এম. কাশোগি (খাশোকজি)বিশ্বের বহু দেশকে তাদের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আধুনিকীকরণের জন্য বিরাট অবদানরেখেছেন। বিশেষভাবে আদনান কাশোগি উত্তর কোরিয়া এবং ইরানকে বিশ্বের সবচেয়েপারমাণবিক শক্তিধর দেশ হিসাবে পরিণত করেছেন। ড. মূসা পুরোপুরি চ্যালেঞ্জ করেবিশ্বে ১০ হাজার ফুট উপরে থেকে ছড়িয়ে দিতে পারে তাহলে করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ববিলীন হয়ে যাবে।
মা’নব স্বাস্থ্যের ঝুঁকি এড়াতে বিজ্ঞানীরা আরও কিছু উপাদান যুক্তকরতে পারেন এর সাথে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দের ধারণা নেই যে করোনার ভাইরাস আ’ক্রান্তরোগী’রা যারা সুস্থ হয়েহাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরে গেছে তারা আবারও আক্রান্ত হবে। সুতরাং, বিশ্ব নেতাদেরজন্য বিজ্ঞানীদের পরামর্শের ভিত্তিতে ড. মূসা বিন শমসেরের এই অভূতপূর্ব তত্ত্বটিবাস্তবায়নের জন্য সর্বসম্মতভাবে এগিয়ে আসার সময় এসেছে।
অ’ন্য কোনওচিকিৎসা এবং কোনও ওষুধই করোনা ভাইরাস নামক এই বিপজ্জনক অনিবার্য মহামারীচিকিৎসা এবং কোনও ওষুধই করোনা ভাইরাস নামক এই বিপজ্জনক অনিবার্য মহামারীথেকে এই বিশ্বকে বাঁচাতে পারবে না। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যদি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হন তবেকিয়ামতের দিনটি আসন্ন।