কা’ওমি মাদরাসা ও ই’মামদের সুখবর দিল প্র’ধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যতই ঝড়-ঝাপটা আসুক। আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখতে হবে আমরা বিজয়ী জাতি। ক’রোনা ভাই’রাস আ’ক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য আমরা ইতোমধ্যে ২০০০ চিকিৎসক নিযোগ দেয়া হয়েছে।
ক’রোনা ভাই’রাস মোকাবেলায় স’রকার ত্রাণ দিয়ে যাচ্ছে। দেশের বিত্তবানরাও ত্রাণ দিচ্ছে। আমরা চাই দেশের কোন মানুষ যেন এই দুর্ভোগের সময় খাবারে ক’ষ্ট না পায় আমরা সে ব্যবস্থা করে দিয়েছি।তিনি বলেন, ঈদের আগে আমরা ৬ হাজার কাওমি মাদ্রাসায় সহযোগিতা করবো ইনশাল্লাহ। দেশের সবাইকে আমরা দিতে পারবো না।
ত’বে চেষ্টা করছি যাতে সবাই এই দুর্ভোগের সময় খেয়ে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারে। তাছাড়া মসজিদের ইমামদেরও সহযোগিতা করবো।প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক’রোনা ভাই’রাস (কোভিড-১৯) এর প্রাদুর্ভাবে ক্ষ’তিগ্রস্ত ৫০ লাখ দরিদ্র পরিবারের মধ্যে ২ হাজার ৫শ’ টাকা করে মোবাইলে বিতরণের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করছি।
ক’রোনা ভাই’রাস (কোভিড-১৯) এর প্রাদুর্ভাবে ক্ষ’তিগ্রস্ত ৫০ লাখ দরিদ্র পরিবারের মধ্যে ২ হাজার ৫শ’ টাকা করে মোবাইলে বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ বৃহস্পতিবার (১৪ মে) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।ভাতা পাওয়ার তালিকায় আছেন নির্মাণশ্র’মিক, কৃষিশ্র’মিক, দোকানের কর্মচারী, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, দিনমজুর ব্যক্তি উদ্যোগে পরিচালিত বিভিন্ন ব্যবসায় কর্মরত শ্র’মিক, পোলট্রি খামারের শ্র’মিক, বাস-ট্রাকের পরিবহন শ্র’মিক ও হকারসহ নিম্ন আয়ের নানা পেশার মানুষ।
তা’লিকাভুক্তদের মধ্যে নগদ, বিকাশ, রকেট, এবং শিউরক্যাশ এর মাধ্যমে সরাসরি চলে যাবে এই টাকা, ফলে বাড়তি কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না তাদের। টাকা পাঠানোর খরচ স’রকার বহন করবে। এই টাকা উত্তোলন করতে ভাতাভোগীদের কোন খরচ দিতে হবে না।