কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার নি’র্দিষ্ট কিছু এলাকায় প্রথমবারের ম’তো আ’জানের অনুমতি মেলার পর পূর্ব লন্ডনের ৯টি মসজিদেও একই অনুমতি দিয়েছে দেশটির স্থানীয় প্রশাসন।
লন্ডনের ও’য়ালহাম ফরেস্ট প্রশাসনকে উদ্ধৃত করে মিরর অ’নলাইন জানিয়েছে, সোমবার ইফতারির আগে ম’সজিদের ছাদ থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় আজান দেয়া হয়।
সংবাদে বলা হয়, পবিত্র র’মজান মাসে প্রতিদিন মাগরিবের আজানের পাশাপাশি শুক্রবার জুম্মার নামাজের আজানও মাইকে দেয়া যাবে।একইভাবে কানাডার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্টারিওতে উ’ইন্ডসোর ইসলামিক অ্যাসোসিয়েশনের মসজিদে মাইকে আ’জানের অনুমতি দেয়া হয়।
এর আগে গত রোববার অস্ট্রেলিয়ার লেবানীয় মু’সলিম কমিউনিটির উদ্যোগে দেশটিতে লাউড স্পিকারে আজানের ব্যবস্থা করা হয়।সেখানকার প্রশাসন জা’নিয়েছে, র’মজানের শেষ দিন পর্যন্ত লাকেম্বায় লাউড স্পিকারে মাগরিবের আজান প্রচার করা যাবে।
মসজিদটির পরিচালনাকারী অ্যাসোসিয়েশনের (এলএমএ) নি’র্বাহী পরিচালক আহমদ মালাস এ তথ্য নি’শ্চিত করেন।তিনি বলেন, অস্ট্রেলিয়ার লেবানীয় মু’সলিম কমিউনিটির প্রচেষ্টায় এই বিরল কাজ সাধ্য হয়েছে।
বৈশ্বিক ম’হামারিতে আজান প্রচার করার বিষয়টি গু’রুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। প্রথমবার যখন আজান দেয়া হয়, পুরো মুসলিম কমিউনিটির মধ্যে সৃষ্টি হয় এক আ’বেগঘন পরিবেশ।লন্ডনে যারা উচ্চস্বরে আজানের অনুমতি নিতে দৌড়ঝাঁপ করেছেন তাদের একজন আরফান আব্রাহাম।
তিনি বলেন, পূর্ব লন্ডনের পৌরসভা ঘরানার এলাকায় ক’খনো এটি হয়নি। আমরা প্রথম এভাবে জোরে আ’জান দিলাম। করোনার সময় মসজিদে যাওয়া যাচ্ছে না।
তাই এভাবে আজান হওয়ায় মসজিদের সঙ্গে আ’মাদের এ’কটা সংযোগ স্থাপন হচ্ছে।গত সোমবার আজানের সময় আমার মা-বাবা বাগানে বসে ছিলেন। সে’খান থেকেই তারা আজান শুনতে পান। বিষয়টি আমাদের কাছে অন্যরকম অনুভূতি লাগছে।