বি’লিয়নেয়ার বা শ’তকোটি ডলারের মালিক হওয়া মোটেই সহ’জ কাজ নয়। কারো কারো কাছে এটি ধ’রা দেয় অ’ল্প বয়সেই। অনেকে আবার সারাজীবন ক’ঠোর প’রিশ্রম করেও বি’লিয়নেয়ার হওয়া তো দূ’রের কথা উল্টো ঋ’ণে জর্জ’রিত হয়ে জীবন কা’টায়।
বি’শ্লেষকরা বলছেন, কয়েকটি ব্য’বসায় আপনি যদি সঠিকভাবে কাজ ক’রতে পারেন তাহলে আপনার বিলিয়নেয়ার হওয়ার জো’রালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ ব্যবসাগুলোর ক’থাই তুলে ধ’রা হলো এ লেখ৪. তথ্য–প্রযু’ক্তি=ফে’সবুকের প্রতিষ্ঠাতা মা’র্ক জা’কারবার্গ যেমন তথ্য-প্রযু’ক্তি ব্যবসায় নেমে ৩০ বছরের আগেই যথেষ্ট ধন-সম্পদ কামিয়েছেন, তেমন বি’ল গেটসও এই ব্যবসাতেই দীর্ঘদিন বিশ্বের সব’চেয়ে ধ’নী ছিলেন।
তারা যে সময়ে এ স’ম্পদ কা’মিয়েছেন, তা এখনও শেষ হয়ে যায়নি। এখনও প্রতিবছর তথ্য-প্রযু’ক্তির ব্যবসা করে বহু মানুষ বিলিয়নেয়ার হয়ে উঠছেন। ফো’র্বস ম্যাগাজিন জা’নিয়েছে, ২০১৭ সালে তথ্য-প্রযু’ক্তি ব্য’বসায় ১৮৩ জন বিলিয়নেয়ার হয়েছেন, যা গত বছরের চেয়ে ১৪ শ’তাংশ বেশি।৩. গৃহায়ন ব্যবসা-রিয়েল এস্টেট ব্য’বসা অ’তীতে যেমন রম’রমা ছিল এখনও তা রয়েছে।
তবে আ’পনাকে এ ব্য’বসায় সাফল্য পেতে হলে বেশ কিছু অর্থ বিনিয়োগ ক’রতে হবে। সাধারণত পারিবারিক ঐ’তিহ্য রয়েছে এমন ব্য’ক্তিরা এ ব্যবসায় অ’ন্যদের তুলনায় সুবিধা পান।মা’র্কিন প্রে’সিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রা’ম্প এ ব্যবসার সফল ব্য’ক্তিদের একটি উদাহ’রণ।
ট্রা’ম্পের মোট স’ম্পদের পরিমাণ ৩.১ বিলিয়ন ডলার। চীন ও হং কংয়ের রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ীরাও বি’শ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যবসায়ীদের অন্যতম। বিশ্বে গৃ’হায়ণ ব্য’বসা করে বিলিয়নেয়ার হয়েছেন এম’ন ব্য’ক্তির সংখ্যা দুই শতাধিক।২. ফ্যাশন ও খু’চরা প’ণ্য-এ ব্যবসাকে অনেকেই তাদের ভাগ্য পরিবর্তনের কাজে ব্যবহার ক’রেছেন।
বিশ্বের ২৩৭ জন বি’লিয়নেয়ার ফ্যা’শন ও খুচরা পণ্যের ব্যবসায় বিলিয়নেয়ার হয়েছেন। বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ড তারা নি’জ উদ্যো’গে প্রতিষ্ঠিত ক’রেছেন।১. ফা’ইন্যান্স ও বি’নিয়োগ-ফোর্বস বিশ্বের যত বিলিয়নেয়ারের তালিকা করেছে তাদের মধ্যে ৩০০ জনই ফ্যা’ইন্যান্স ও বি’নিয়োগ ক্ষেত্রে ব্যবসা করে সা’ফল্য পেয়েছেন।
বি’নিয়োগের ক্ষে’ত্রে অন্যতম প্রবাদপুরুষ ওয়ারেন বাফে’টের মোট স’ম্পদের পরিমাণ ৭৮.১ বিলিয়ন ডলার।তিনি বি’শ্বের দ্বি’তীয় ধনী ব্য’ক্তি। শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ ঝুঁ’কিপূর্ণ। কিন্তু সঠিকভাবে বিনিয়োগ করা স’ম্ভব হলে এখান থেকেই ব্যবসার মাধ্যমে বিপুল অর্থ তুলে নেওয়া সম্ভব, যা প্রমাণ ক’রেছেন বিনিয়োগকারীরা।
এ কা’রণে এটি বিলিয়নেয়ার হওয়ার সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র।