চি’কিৎসকরা দুই বার ‘মৃ’ত্যু’ ঘোষণার পর সবাইকে চ’মকে দিয়ে দুই বারই বেঁচে উঠেছে ১২ বছরের এক মে’য়ে। যা দেখে চ’মকে উঠেন স্বয়ং চিকিৎসকরাও। মা’র্কিন যু’ক্তরাষ্ট্রের কভিংটন (Covington) শহরের বাসিন্দা জুলিয়েট ডেলির সঙ্গে এমনটি ঘটেছে।মা’র্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা CDC জানিয়েছে, আ’মেরিকার অনেক শি’শুই ‘মাল্টি সিস্টেম ইনফ্লেমেটোরি সিনড্রোম’-এএর জন্য করো’নাভাই’রাসকেই দায়ী করেছেন মা’র্কিন স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা।
জু’লিয়েটের অ’ভিভাবকরা প্রথমে মে’য়ের ‘মাল্টি সিস্টেম ইনফ্লেমেটোরি সিনড্রোম’ আ’ক্রান্ত বি’ষয়ে কিছুই বুঝতে পারেননি। জুলিয়েট যখন তখন ঘুমিয়ে পড়ত।সেখানে করো’নাভাই’রাসের মূল উপসর্গ না থাকায় অন্যান্য পরীক্ষা করা হয়। ওই হাসপাতা’লের রেডিয়োলজি বিভাগের প্রধান জেনিফার অনুমান করেন, জুলিয়েটের হয়তো অ্যাপেন্ডিসাইটিসে বা পাকস্থলিতে কোনো ব্যাক্টেরিয়ার সং’ক্র’মণ ঘটেছে।এই অনুমানের ভিত্তিতেই জুলিয়েটের চিকিৎসা শুরু হয়।
কি’ন্তু এরপর থেকেই দ্রুত স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটতে থাকে তার। চিকিৎসকরা দেখেন, জুলিয়েটের হৃদস্পন্দনের গতি অস্বাভাবিকভাবে কমে গিয়েছে। মিনিটে ৭০ থেকে ১২০ হৃদস্পন্দনের জায়গায় জুলিয়েটের হৃদস্পন্দন ছিল মিনিটে মাত্র ৪০ বার। এরপরই তাকে জরুরি বিভাগে নিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হয়। এক সময় নিস্তেজ হয়ে যায় জুলিয়েট।মে’য়েটির ফুসফুসে কোনোভাবে র’ক্ত ঢুকে যাওয়ায় এটি হয়েছে।
এ’মনটি আরো একবার হয়েছে। জুলিয়েটের সঙ্গে এটি মোট দুবার ঘটেছে। চিকিৎসকদের দাবি, জুলিয়েটের এই অবস্থার জন্য দায়ী করো’না ভাই’রাসের সং’ক্র’মণ। ‘মা’য়োকার্ডাইটিস’(Myocarditis)-এ আ’ক্রান্ত হয়ে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সাময়িকভাবে বন্ধ হয়েছিল তার। কিন্তু কপাল জো’রে দুবার ওই ধাক্কা সামলে বেঁচে ফিরেছে ওই মে’য়েটি