১. মা’টির উ’পর বা চৌ’কির উপর চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ুন। চেষ্টা করবেন নরম গদির উপর না শুতে।২. দু’টি হাতের পাতা পরস্পরের সঙ্গে ঘষতে থাকুন যতক্ষণ না হাতের পাতা দু’টি গরম হয়ে ওঠে।৩. পেট’কে উন্মুক্ত করুন, অর্থাৎ পেটের উপরের কাপড় সরিয়ে দিন।৪. একটি হাতের পাতা রাখু’ন নাভির উপরে।
খে’য়াল রা’খবেন, হা’তের আঙুল যেন ভাঁজ না হয়ে যায়। ৫. নাভিকে কেন্দ্র করে বৃত্তাকারে হাতটিকে পেটের উপর বোলাতে থাকুন। প্রথমে ছোট বৃত্তের আকারে, তারপর ধীরে ধীরে বৃত্তের পরিধিটিকে বড় করতে থাকুন। হাত বোলানোর সময়ে পেটের উপর হাতের সাহায্যে মৃদু চাপ বজায় রাখবেন।১. সাইকেল চালানো ব্যায়াম: এটা আসলে সত্যিকারি সাইকেল চালিয়ে ব্যায়াম করা নয়।
এ’ই ব্যা’য়ামটি কর’তে হলে আপনাকে প্রথমে মেঝেতে শুয়ে পড়তে হবে। এরপরে হাত দুটোকে, মা’থার পিছনে নিতে হবে। এখন সাইকেল যেভাবে পা দিয়ে প্যাডেল ঘুরিয়ে চালানো হয় ঠিক তেমনি পা দুটোকে উপরে উঠিয়ে সাইকেল চালান। এক্ষেত্রে পা দুটোকে ৪৫ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে উপরে উঠিয়ে নিতে হবে।
এ’কটি পা য’খন বু’কের উপরে আসবে তখন আরেকটি পা মোজা উপরের দিকে উঠানো,থাকবে। এভাবে রিভা’র্স করে ব্যায়ামটি আধা ঘন্টা করতে হবে। সপ্তাহে ৩ দিন এই ব্যায়ামটি করলেই আপনি খুব সহ’জেই পেতে পারেন একটি মেদহীন আকর্ষণীয় পেট।২. নৌকাসন ব্যায়াম: নৌকাসন ব্যায়ামটির সাথে নিশ্চয়ই অনেকে পরিচিত। এটি সত্যিকার অর্থে নৌকা চালানো নয়।
এ’রজন্য আ’পনাকে শু’য়ে পড়তে হবে। হাত দুটোকে মা’থার উপরে সোজা করে ছড়িয়ে দিতে হবে। পা দুটোকেও সোজা ছড়িয়ে দিতে হবে। এরপরে হাত পাগুলোকে একইসাথে ৪৫ ডিগ্রি উঁচুতে তুলতে হবে!আবার তা নামিয়ে সোজা করতে হবে। হাত পাগুলোকে যখন উপরে উঠাবেন এটি দেখতে যেন অর্ধ চন্দ্রের ন্যায় হয়।
এ’ই ব্যা’য়ামে আ’পনার ভুঁড়ির উপরে চাপ পড়বে ফলে আপনার পেট কমে যাবে।৩. উঠাবসা ব্যায়াম: পেটের অ’তিরিক্ত ভুঁড়ি কমিয়ে নিতে আপনি এই উঠাবসার ব্যায়ামটিও করতে পারেন। এটি খুবই সহ’জ একটি ব্যায়াম। আপনি শুধু প্রতিদিন গুণে গুণে, ৫০ বার বসা এবং উঠা করুন। এতে পেটে চাপ পড়ে ফ্যাট কমে যাবে।
পা’শাপাশি আ’রেকটি ব্যা’য়াম করা যেতে পারে সেটি হল দুটি হাত মা’থার পিছনে!দিয়ে শুয়ে কোম’রের উপরের অংশটুকু বারবার ৯০ ডিগ্রি উঠিয়ে বসুন আবার শুয়ে পড়–ন। এভাবে সপ্তাহে ৩ দিন ৪০ বার করে করলে আপনি পেতে পারেন একটি মেদহীন আকর্ষণীয় পেট।রাতারাতি যে পানীয়তে কোম’রের চর্বি হ্রাস পাবে! মোটা মানুষের ভাবনার কোনো শেষ নেই। কি করলে ভালো হবে।
কো’নটা ক’রলে সু’স্থ্য থাকা যাবে। সব নিয়ে ভাবনার যেনো শেষ নেই। ব্যায়াম বা বা বাড়তি সময় দেয়ার চেয়ে ঘরোয়া পদ্ধতির প্রতি মানুষের বাড়তি আগ্রহ লক্ষ করা যায়। যারা বাড়তি ক’ষ্টে স্থূলতা কমাতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন তাদের জন্য ঘরোয়া পদ্ধতির সুখবর।