ক’রোনাভাইরাসের মহা’মারিতে সরকারের নানা দু’র্বলতার তথ্য তুলে ধরায় সাংবাদিক, লেখক, কার্টুনিস্ট ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদদের ডিজিটাল আইনে গ্রে’ফতার করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর।
ডি’জিটাল নিরাপত্তা আইনের মাধ্যমে মানুষের কথা বলার মৌলিক অধিকার হরণ করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।রোববার (১০ মে) দুপুরে রাজধানীর প্রেস ক্লাবের সামনে ‘রাষ্ট্রচিন্তা ও বন্ধুজনের’ উদ্যোগে ডিজিটাল নি’রাপত্তা আইনে আ’টক সবাইকে মুক্তি ও এ আইন বা’তিলের দাবিতে এক মানবব’ন্ধনে তিনি একথা বলেন।মানববন্ধনে ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ডিজিটাল আইন পাস হওয়ার সময় থেকে এদেশের সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরা এ আইনের বিরো’ধিতা করে আসছেন।
তা’রা শ’ঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন এই আইনের মাধ্যমে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হবে। তখন রাষ্ট্র বলেছিল,এই আইনে সাংবাদিক ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কোনো হ’স্তক্ষেপ করবে না। কিন্তু ক’রোনার মহামারিতে সরকারের নানা দুর্বলতা গণমাধ্যমে উঠে আসায় এবং এসব দুর্বলতার প্রতিবাদ করায় এদেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক, কলামিস্ট, লেখক, কার্টুনিস্ট ও রা’ষ্ট্রচিন্তাবিদদের ডিজিটাল নি’রাপত্তা আ’ইনে আ’টক করা হচ্ছে।
তি’নি বলেন, সরকার ভিন্নমতের মানুষকে দমন-পী’ড়ন করতে এ আই’নের ব্যবহার করছে। সরকারের নানা দুর্বলতা ঢাকতে সাংবাদিকদের সাদা পোশাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে আসছে। কাউকে গ্রে’ফতার দেখানো হয় আর কাউকে সী’মান্তে পাওয়া যায়। এছাড়া সাদা পোশাকে কাউকে গ্রে’ফতার করা যাবে না বলে হাইকোর্টের ক’ঠোর নির্দেশনা থাকলেও তা মানছে না সরকার।
নুর আরও বলেন, আ’মরা সরকারের নানা অস’ঙ্গতি দেখেছি, অনেক নি’র্যাতিত হয়েছি, শাহবাগ-প্রেস ক্লাবে অনেক দাঁড়িয়েছি।
তৈয়ব হাবিলদার ভাই যে’ভাবে পরিবারসহ বঙ্গভবন/গণভবনের সামনে দাঁড়িয়েছে, সামনে আমরাও দাবি নিয়ে সরাসরি রা’ষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিদের রাজপ্রাসাদ গণভবন ও বঙ্গভবনের সামনে দাঁড়াব।