আ’য়াতগুলো প’ড়লে মনে হবে মাত্র নাযিল হয়েছে। যদিও তা বিশ্বের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে দেড় হা’জার ব’ছর আগেরসূরা আহযাব-৯
-৯/ আর তারপর আমি তোমাদের শ’ত্রুদের বি’রুদ্ধে পাঠিয়েছিলাম এক ঝঞ্ঝা বায়ু এবং এক বাহিনী ।
এ’মন এ’ক বাহিনী যা তোমরা চোখে দেখতে পাওনি ।-সূরা ইয়াসীন-২৮-২৯
-২৮-২৯/ তারপর (তাদের এই অবিচারমূলক জু’লুমকার্য করার পর ) তাদের বি’রুদ্ধে আমি আ’কাশ থে’কে কোনো সে’নাদল পাঠাইনি। পাঠানোর কোনো প্রয়োজনও আমার ছিল না।
শু’ধু একটা বি’স্ফোরণের শব্দ হলো, আর সহসা তারা সব নিস্তব্ধ হয়ে গেল (মৃ’ত লা’শ হয়ে গেল)সূরা আ’রাফ-১৩৩
-১৩৩/ শে’ষ পর্যন্ত আমি এই জাতিকে পোকামাকড় বা পঙ্গপাল, উকুন, ব্যাঙ, র’ক্ত, প্লাবন ইত্যাদি দ্বারা শা’স্তি দিয়ে ক্লিষ্ট করি।
সূরা মুদ্দাসসির-৩১
-৩১/ তো’মার ’রবের’ সে’নাদল বা সে’নাবা’হিনী (কত প্রকৃতির বা কত রূপের কিংবা কত ধরনের) তা শুধু তিনিই জানেন।সূরা আ’রাফ-৯১
-৯১/ তা’রপর আ’মার ভূমিকম্প তাদের গ্রাস করে ফেলল।
ফলে তা’রা তাদের নিজেদের গৃহেই মৃ’ত অবস্থায় উল্টো হয়ে পড়ে রইল।সূরা ইউনুস-১৩
-১৩/ অ’বশ্যই আ’মি তোমাদের পূর্বে বহু জাতিকে ধ্বং’স করে দিয়েছি, যখন তারা সীমা অতিক্রম করেছিল।
সূরা সাবা-১৬
-১৬/ তা’রপর প্রব’ল বন্যার পানি তৈরি করলাম এবং ফসলি জমিগুলো পরিবর্তন করে দিলাম। অকৃতজ্ঞ ও অহংকারী ছাড়া এমন শা’স্তি আমি কাউকে দিই না।-
সূরা বাকারা-১৫৫
-১৫৫/ আ’র আমি অ’বশ্যই তোমাদেরকে কিছু ভ’য়, ক্ষুধা, জান-মালের ক্ষ’তি এবং ফল-ফলাদির স্বল্পতার মাধ্যমে পরীক্ষা করব।
ত’বে তু’মি ধৈ’র্যশীলদেরকে জান্নাতের সুসংবাদ দাও।-সূরা আন’আম-৪৪-৪৫
-৪৪-৪৫/ অতঃপর যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে তাদের উপদেশ এবং দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো, তারা তা ভু’লে গেল (আল্লাহর কথাকে তুচ্ছ ভেবে প্রত্যাখ্যান করল) তাদের এই সীমাল’ঙ্ঘনের পর আমি তাদের জন্যে প্রতি’টি কল্যাণকর বস্তুর দরজা খুলে দিলাম অর্থাৎ তা’দের জন্যে ভোগ বিলাসিতা, খাদ্য সরঞ্জাম, প্রত্যেক সেক্টরে সফলতা, উন্নতি এবং উন্নয়ন বৃ’দ্ধির দরজাসমূহ খুলে দিলাম।
শে’ষ পর্যন্ত যখ’ন তারা আমার দানকৃত কল্যাণকর বস্তুসমূহ পাওয়ার পর আনন্দিত, উল্লসিত এবং গর্বিত হয়ে উঠল, তারপর হঠাৎ একদিন আমি সমস্ত ক’ল্যাণকর বস্তু’র দরজাসমূহ বা সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দরজাসমূহ বন্ধ করে দিলাম । আর তারা সেই অবস্থায় হতাশ হয়ে পড়ল।
তারপর এই অ’ত্যাচারী সম্প্রদায়ের মূল শিকড় কর্তিত হয়ে গেল এবং সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্যেই রইল, যিনি বিশ্বজগতের কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালনকারী বা সবকিছুর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণকারী ‘রব’।-সূরা মূলক-১৬-১৭
১৬/ তো’মরা কি ভা’বনা মুক্ত হয়ে গিয়েছো যে, আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদেরসহ ভূমিকে ধসিয়ে দেবেন না?
অথবা তোমা’দের ভূ’গর্ভের বিলীন করে দেবেন না? এমন অবস্থায় যে ভূভাগ তথা জমিন (আল্লাহর নির্দেশে) আকস্মিকভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে বা ভূমিকম্পকে চলমান করে দেওয়া হবে।-সূরা আ’রাফ-১৩০
-১৩০/ তা’রপর আ’মি ফেরাউনের অনুসারীদেরকে কয়েক বছর পর্যন্ত দুর্ভিক্ষে রেখেছিলাম এবং অজন্ম ও ফসলহানি দ্বারা বিপন্ন করেছিলাম। (সং’কটাপন্ন এবং বি’পদগ্রস্ত অবস্থায় রেখেছিলাম) উদ্দেশ্য ছিল, তারা হয়তো আমার পথ-নির্দেশ গ্রহণ করবে এবং আমার প্রতি বিশ্বাস আনয়ন করবে আনবে।
(আ’মার আ’ধিপত্য স্বীকার করে নেবে)সূরা ফাজর্-৬-১৪
-৬-১৪/ আপ’নি কি দে’খেননি, আপনার ’রব’ আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিল? যাদের দৈহিক গঠন ছিল, স্তম্ভ এবং খুঁটির ন্যায় দীর্ঘ এবং তাদের এত শক্তি ও বলবীর দেওয়া হয়েছিল যে, সারা বিশ্বের শহরসমূহে অন্য কোনো মানবগোষ্ঠীকে দেওয়া হয়নি।
এবং সা’মুদ গো’ত্রকে যারা উপত্যকায় পাথর কে’টে গৃহ নির্মাণ করত এবং বহু সৈন্যবাহিনীর অধিপতি ফেরাউনের সাথে, যারা দেশের সীমাসমূহ লঙ্গন করেছিল।
অতঃপর সে’খানে বি’স্তর অশান্তি সৃষ্টি করেছিল। তারপর আপনার ’রব’ তাদের ও’পর শা’স্তির কশাঘাত করলেন। নিশ্চয়ই আপনার ’রব’ প্রতিটি বি’ষয়ের ও’পর সতর্ক দৃষ্টি রাখেন ।