নাউজুবিল্লাহ ,ভাইয়ের ধ`র্ষণে অ`ন্তঃস`ত্ত্বা বোন, বেড়িয়ে আসলো চাঞ্চল্যকর তথ্য!
দেবীদ্বারে অষ্টম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক মাদ্রাসা ছাত্রী পড়তে গিয়ে বিয়ের প্রলোভনে শিক্ষক চাচাতো ভাই ক`র্তৃক বিয়ের প্র`লোভনে এ`কাধিক বার ধ’র্ষণের শি`কার হয়ে অন্তঃস`ত্ত্বা হয়ে পড়েছে। ওই ঘ`টনাটি ঘ`টেছে উপজেলার সুবিল ইউনিয়নের সুবিল গ্রামের ফকির বাড়িতে। পুলিশ অ`ভিযান চালিয়ে লিটন নামের ওই ধ’র্ষককে আ`টক করেছে।
সোমবার দুপুরে তাকে কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। অভিযুক্ত ধ’র্ষক লিটন মিয়া সুবিল গ্রামের ফকির বাড়ির আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে। পরে দেবীদ্বার থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ধ’র্ষক লিটন মিয়াকে গ্রে`ফতার করে। ধ’র্ষিতার পিতা কর্তৃক দায়ের করা মামলার সূত্রে জানা যায়, ধ’র্ষক লিটন ও ধ’র্ষিতা মাদরাসা ছাত্রী সম্পর্কে আপন চাচাতো ভাই-বোন।
এ সম্পর্কের কারণে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা চরবাকর গ্রাম থেকে সুবিল গ্রামে লিটনের বাড়িতে থেকে পড়াশুনার জন্য ওই ছাত্রীকে পাঠিয়ে ছিলেন।লিটন পড়ানোর ছলে ওই ছাত্রীকে বিয়ের প্রলোভনে ফুসলিয়ে বিভিন্ন সময়ে তার সাথে শা’রীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। এতে ওই ছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।
বিষয়টি লিটনের পরিবারের মধ্যে জানাজানি হলে লিটনের পরিবার ওই ছাত্রীকে কৃমিনাশক ঔষধ সেবনের কথা বলে গ’র্ভপাতের ঔষধ সেবন করিয়ে গর্ভপাত ঘটায়।
এ ঘ`টনায় ভু`ক্তভোগী ছাত্রীর পিতা বাদী হয়ে রোববার রাতে দেবীদ্বার থানায় মো. লিটন মিয়া (২৬)কে আসামি করে নারী ও শিশু নি`র্যাতন দমন আইনে একটি মা`মলা দায়ের করেন।
এ ব্যাপারে দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জহিরুল আনোয়ার জানান, ভু`ক্তভোগী ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে লিটনকে অভিযুক্ত করে থানায় মা`মলা দায়েরের প্রেক্ষিতে পু`লিশ লিটন মিয়াকে গ্রে`ফতার করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে। পু`লিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে লিটন ধ’র্ষণের কথা স্বীকার করেছে।