নিঃ’সঙ্গতার অ’বসান ঘটাতে কোটিপতি সৌদি নারীরা বিয়ের জন্য স্বামী খুঁজছেন। বিয়ের ক্ষেত্রে বিদেশি স্বামী এবং তাদের স’ন্তানদের সৌদি নাগরিকত্ব পা’বার আ’ইন সংস্কার হওয়ার পরই তারা এ অনুসন্ধানে নেমেছেন।এদেরই একজন ৪০ বছরের হেসা। তিনি বিয়ের ইচ্ছে ব্যক্ত করে বলেন, তার বাবা মা’রা যা’ওয়ার পর উত্তরাধিকার সূত্রে প্রচুর ধনসম্পদের মালিক।
তা’কে স’ম্মান করবেন এমনই এক স্বা’মী খুঁ’জছেন তিনি।২০১৪ সালে আমিরাতের একটি নিউজ সাইট জা’নায়, অনেক সৌদি কোটিপতি না’রী টুইটারে বিয়ের আগ্রহের কথা জা’নান। এমন একটি পোস্টে সৌদি এক নারী জা’নান, তিনি তা’লাকপ্রাপ্তা ও নিঃস’ন্তান। তিনি এমন একজন স্বামী খুঁজছেন যিনি তাকে ভালবাসবেন। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি একশ মিলিয়ন রিয়ালের মালিক।
৩৯ ব’ছর ব’য়সী এই নারী তার পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন।এর আগে ২০০৭ সালে এক সৌদি নারী স্বামী খুঁজছিলেন। চাহি’দা বলতে তিনি স্বামীর ব্য’ক্তিত্বকেই প্রাধান্য দেয়ার কথা বলেন। তার সম্পদের পরিমাণ ছিল ৭০ লাখ রিয়াল।খবরের কাগজে বা নিউজ চ্যানেলে আম’রা প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন ঘ’টনার সম্মু’খীন হই। প্রায়ই কিছু খা’রাপ ঘ’টনার খবর আম’রা জানতে পারি।
ত’বে এ’রকম ঘ’টনা খুব একটা শোনা যায় না। আজ আপনাদের এমন একটি ঘ’টনা জা’নাবো যা জানলে আপনি অ’বাক হয়ে যাবেন। আ’সল ঘ’টনাটি হল এক মহিলা এবং তার স্বামীকে নিয়ে। স্ত্রী তার স্বামীর উপর নপুংসকতার অ’ভিযোগ নিয়ে আসে।আসুন জে’নে নিন তাহলে আ’সল ঘ’টনা কি ঘ’টেছিল… রিপোর্ট অনুযায়ী এই ঘ’টনাটি ঘ’টেছে হায়দ্রাবাদের লাল বাহাদুর এলাকায়। এই এলাকায় বসবাসকারী বিবা বসুর সাথে মুতামিজ নগরের কাছে বাস করা অনুষার বিয়ে হয়।
দু ব’ছর আ’গে তাদের বিয়ে হয়েছিল।বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই তাদের মধ্যে অশান্তি শুরু হয়ে যায়। তাদের নানা কারনে প্রায় প্রতিদিন ঝ’গড়া হত। একদিন তাদের তুমুল অশান্তি হওয়ায় মেয়েটি বাপের বাড়ি চলে যায়। আর কিছুতেই শ্বশুরবাড়ি ফিরতে চায় না। সে কেনো ফি’রছেনা তার উত্তর কারোর কাছে ছিলনা।অনুষার অ’ভিযোগ ছিল তার স্বামী স’হবাসে অক্ষম।
এ’ই অ’ভিযোগের কথা যখন বিবা জানতে পারে তখন প্রচন্ড রেগে যায়। সে ঐ অ’ভিযোগ মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য অন্য এক মহিলার সাথে স’হবাস করে তার একটি ভিডিও বানায়।শা’রীরিক স’স্পর্কের সময় সেই স্থানে দুই জন ছাড়া আরো একজন ছিল। সেই ব্যাক্তি যে পুরো ঘ’টনা ক্যামেরা ব’ন্দি করেছিল।
তা’রপর সে’ই ভিডিও ক্লিপ পাঠিয়ে দেয় তার স্ত্রী এবং শ্বশুরের কা’ছে।এরকম কাজ করার পর অনুষার পরিবার আবার পু’লিশের কাছে যায়। তারপর পু’লিশের জি’জ্ঞাসাবাদের পর বিবা স্বী’কার করেন যে, তার স্ত্রীর অ’ভিযোগ মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য সে এরকম কাজ করেছে।