প্রে’ম না’কি চিন্তা এ’কজন নারীকে কেবল সৌন্দর্যের খাতিরে ভালোবাসেন, তিনি কিন্তু অপেক্ষাকৃত বেশি সুন্দরী কাউকে পেলেই বর্তমান সঙ্গিনীকে ভুলে যাবেন।
ব’রং না’রীকে সু’খী করতে পারেন সেইসব পুরুষ, যারা সৌন্দর্যের বাইরে মানুষ হিসাবে সঙ্গিনীকে দেখতে জানেন। তার ব্যক্তিত্ব, আদর্শ ও চাওয়া-পাওয়ার দিকে বেশি গুরুত্ব দেন। যিনি কেবল সৌন্দর্য দিয়ে মানুষকে বিচার করেন না : হ্যাঁ, প্রথম আকর্ষণের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য হয়তো বেশ জরুরী একটা বিষয়।
কি’ন্তু জী’বনে চ’লার পথে নয়। কেননা সৌন্দর্য বড় সাময়িক। যতদিন যৌবন, দৈহিক সৌন্দর্যের আয়ু কেবল ততটুকু।ন্তাভাবনা করে হয় না, হঠাত্ করে হয় – কথাটা কি পুরোপুরি সত্যি?
বো’ধহয় না! ভে’বে দেখুন তো, দুম করে যখন কাউকে ভালো লেগে যায়,তখন তো তার বিশেষ কোনো বিষয় দেখেই ভালো লাগার ব্যাপারটা ঘটে, তাই না? এক্ষেত্রে আমরা ভেবে নিতে পারি, আমাদের মনে কাঙ্খিত মানুষের পছন্দ-ধনী ও সুপ্রতিষ্ঠিত : ধনী ছেলেরা সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে মেয়েদের।
কার’ণ মে’য়েরা আর্থিক নিরাপত্তাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে। এছাড়া বিলাসী জীবনযাপনের নিশ্চয়তা তো রয়েছেই! তাই ধনী পুরুষরা মেয়েদের পছন্দের তালিকায় থাকেন প্রথমদিকে। ধনী ছেলেদের চেহারা বা ব্যক্তিত্বও তখন গৌণ বিষয় হয়ে যায়। ঠিক একই কারণে সুপ্রতিষ্ঠিত ছেলেদের প্রতিও মেয়েদের দুর্বলতা থাকে।
ত’বে এ’খানে আ’র্থিক নিরাপত্তার পাশাপাশি প্রাধান্য পায় সামাজিক মর্যাদা। বিশেষ করে যেসব মেয়েরা সামাজিক মর্যাদাসম্পন্ন পরিবার বেড়ে ওঠে, তারা সুপ্রতিষ্ঠিত ছেলেদের প্রতি ঝোঁকে বেশি।স্টাইলিশ ও ফ্যাশনেবল : রুচিশীলতার ব্যাপারটিতে মেয়েরা অনেক বেশি স্পর্শকাতর হয়ে থাকে।
তা’ই স্টা’ইল ও ফ্যাশনে রুচির পরিচয় দিতে পারে, এমন ছেলেদেরই মেয়েরা পছন্দ করে। চেহারা যেমনই হোক না কেন, স্টাইলিশ ও ফ্যাশনেবল ছেলেদের প্রতি মেয়েরা সহজেই দুর্বল হয়ে পড়ে। হালের ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন এবং স্টাইলে রুচিবোধ রয়েছে এমন ছেলেরা মেয়েদের পছন্দের তালিকায় আগে থাকে।
বা’বার ম’তো য’ত্নশীল ও দায়িত্ববান : বেশিরভাগ মেয়েরই আইডল বা আদর্শ পুরুষ থাকে তার বাবা। কারণ ছোটবেলা থেকেই যত্নশীলতা ও দায়িত্ববোধ দেখে বড় হয়। তাই মেয়েরা স্বভাবতই যত্নশীল ও দায়িত্ববান ছেলেদের পছন্দ করে।
যে ছে’লে তা’কে বা’বার মতো আগলে রাখতে পারবে, যত্ন করবে এবং সকল প্রকার দায়-দায়িত্ব নেবে – এমন ছেলেদেরই মেয়েদের পছন্দ করে বেশি, এসব গুণই মেয়েরা খুঁজে বেড়ায় ছেলেদের মাঝে।রোমান্টিক: জীবনে সুখী হতে রোমান্সের বিকল্প নেই।
সে’ই রো’মান্স যদি আসে বিপরীত লিঙ্গের পছন্দের মানুষের কাছ থেকে আসে, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। আর তাই রোমান্টিক পুরুষের সব আচরণ নারীকে আকর্ষণ করে থাকে।
রো’মান্টিক পু’রুষের সঙ্গে মেলামেশায় নারীরা নিজেদের স্বপ্নের রাজপুত্রের দেখা পেয়েছেন বলে ভাবতে থাকেন।যে পুরুষ একজন নারীকে কেবল সৌন্দর্যের খাতিরে ভালোবাসেন, তিনি কিন্তু অপেক্ষাকৃত বেশি সুন্দরী কাউকে পেলেই বর্তমান সঙ্গিনীকে ভুলে যাবেন।
ব’রং না’রীকে সুখী করতে পারেন সেইসব পুরুষ, যারা সৌন্দর্যের বাইরে মানুষ হিসাবে সঙ্গিনীকে দেখতে জানেন। তার ব্যক্তিত্ব, আদর্শ ও চাওয়া-পাওয়ার দিকে বেশি গুরুত্ব দেন। যিনি কেবল সৌন্দর্য দিয়ে মানুষকে বিচার করেন না : হ্যাঁ, প্রথম আকর্ষণের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য হয়তো বেশ জরুরী একটা বিষয়।
কি’ন্তু জী’বনে চলার পথে নয়। কেননা সৌন্দর্য বড় সাময়িক। যতদিন যৌবন, দৈহিক সৌন্দর্যের আয়ু কেবল ততটুকু।