ও’য়েন্ডি রেক্সন ছিলেন উড়োজাহাজের ক্যাপ্টেন, তার মেয়ে কেলি রেক্সন ফার্স্ট অফিসার।রেক্সন পরিবারের অনেকেই এ পেশায় রয়েছেন। ওয়েন্ডি রেক্সন ও তার দুই মেয়ে পাইলট। স্বামী আমেরিকান এয়ারলাইনসের পাইলট।
অস্ট্রেলিয়ার সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে শৈশবের স্মৃ’তিচারণ করেন কেলি। তিনি বলেন, শৈশবে আমরা দুই বোন ক্যাপ্টেন মা-বাবার টুপি পরে দৌড়াতাম। পারিবারিক সূত্রে বিমান চালনায় যুক্ত হয়েছি আমরা দুই বোন।
১৬ ব’ছর বয়স থেকে আমি বিমান চালাই।ডেল্টা এয়ারলাইনসের এই উড়োজাহাজ প্রথমবার কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে একসঙ্গে চা’লিয়েছেন ওয়েন্ডি রেক্সন ও কেলি রেক্সন নিউইয়র্কের জনএফ কেনেডি।
তা’দের এই যাত্রা ছিল ঘটনাবহুল। কারণ তারা ককপিটে ধোয়ার সম্মুখীন হয়েছিলেন। অপ্রত্যাশিত জটিলতা সত্ত্বেও মা-মেয়ে নিরাপদে লসঅ্যাঞ্জে’লেসে অবতরণ করতে সক্ষম হন।সেদিন প্রথমবার পাশ থেকে মেয়েকে জরুরি অবতরণের দায়িত্ব সামলাতে দেখেছেন ওয়েন্ডি।তিনি বলেন, এটি একটি কঠিন পরিস্থিতি ছিল।
প্র’শিক্ষিত হওয়ার সুবাদে এবং যোগ্যতা থাকায় কাজটা তার জন্য সহজ হয়েছিল।এভিয়েশনে ওয়েন্ডি ও কেলি রেক্সন আগামী প্রজন্মের রোল মডেল। যদিও অনেক তরুণী জানে না পাইলট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।