ফু’টবলের রাজা পে’লের দেশ ব্রাজিলেও বে’ড়েই চলেছে ম’সজিদ ও মু’সলিমদের সংখা!
জ’নসংখ্যার দিক থেকে সারা বিশ্বে ব্রাজিলের অবস্থান পঞ্চম। প্রায় ২০ কোটিরও বেশি জনসংখ্যা এই দেশটিতে।এরমধ্যে মু’সলিমদের সংখ্যা হল ১৭ লাখের মত। ব্রাজিলের মোট জন সংখ্যার যা ৫-৬ শতাংশ।এরপর ব্রাজিলে মু’সলিম সংখ্যা বেড়ে গেলেও সেখানেও একই ভাবে স্পেনের মত অনেক মু’সলিমকে পু’ড়িয়ে মা’রা হয়।
স্পে’নে যখন মু’সলিম সম্রাজ্য পতন হয় তখন তারা সেখান থেকে ব্রাজিলে যেতে থাকে।এরপর ব্রাজিলে মু’সলিম সংখ্যা বেড়ে গেলেও সেখানেও একই ভাবে স্পেনের মত অনেক মু’সলিমকে পু’ড়িয়ে মা’রা হয়।ব্রাজিলের মোট জন সংখ্যার যা ৫-৬ শতাংশ। গাণিতিক হিসাবে লাতিনের সর্ববৃহৎ এই দেশটিতে ইসলাম ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা কম মনে হলেও আনন্দের সংবাদ হচ্ছে, ব্রাজিলে মু’সলমানের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।
সা’ওপাওলোতেই মাসে গড়ে ছয়জন মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করছে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে। জানা যায়, ব্রাজিলে ইসলামের আগমনর ঘটে ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে।বিখ্যাত পর্তুগিজ পরিব্রাজক ও আবি’ষ্কারক পেড্রো আলভারেস কারব্যাল যখন ব্রাজিল উপকূলে জাহাজ নোঙর করেন, তখন তাঁর সঙ্গে বেশ কিছু স্বনামধন্য, দক্ষ, কর্মঠ ও পারদর্শী মু’সলিম নাবিক ছিলেন। তন্মধ্যে শিহাবুদ্দিন বিন মাজেদ ও মুসা বিন সাতি অন্যতম।
ই’তিহাসের বরাত অনুযায়ী তাঁদের হাত ধরেই ব্রাজিলে ইসলাম ও মু’সলমানের আগমন ঘটে।তবে বিখ্যাত ব্রাজিলিয়ান ইতিহাসবিদ জোয়াকিন হেপিরো ব্রাজিলে ইসলামের আগমনের ব্যাপারে ১৯৫৮ সালে একটি লেকচার দেন। তিনি অত্যন্ত তাগিদের সঙ্গে উল্লেখ করেন, ‘১৫০০ খ্রিস্টাব্দে পর্তুগিজদের ব্রাজিল আবি’ষ্কারের অনেক আগে আরব বণিক ও নাবিকরা ব্রাজিল আবি’ষ্কার করেন। স্পেনে যখন মু’সলিম সম্রাজ্য পতন হয় তখন তারা সেখান থেকে ব্রাজিলে যেতে থাকে।
এ’রপর ব্রাজিলে মু’সলিম সংখ্যা বেড়ে গেলেও সেখানেও একই ভাবে স্পেনের মত অনেক মু’সলিমকে পু’ড়িয়ে মা’রা হয়।