ক’রোনাভা’ইরাসে প’রিস্থিতির আরও অবনতি হলে ফের সাধারণ ছুটি এবং লকডাউন দেওয়ার বি’ষয়টি বিবেচনা করবে স’রকার। সেজন্য আগামী ১৫ জুন পর্যন্ত পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন সংশ্লিষ্টরা।
স’রকারের ক’য়েকজন মন্ত্রী সাংবাদিকদেরকে এ তথ্য জানিয়েছেন। ক’রোনা সং’ক্র’মণের ঝুঁ’কির মধ্যেই দেশে সী’মিত পরিসরে অফিস খুলে দেয়া হয়েছে।
এছাড়া গ’ণপরিবহনও চা’লু হয়েছে।ক’রোনাভা’ইরাসেের সং’ক্র’মণ পরিস্থিতির অবনতির দিকে যেতে থাকলে ফের ছুটি দেয়া হবে কিনা, এম’ন প্র’শ্নের জবাবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন সাংবাদিকদেরকে বলেন, ‘যদি দেখি ব্যাপক অবনতি ঘটছে তাহলে তো বিকল্প কিছু থাকবে না।
অ’র্থনৈতিক ক’র্মকাণ্ডগুলো চা’লিয়ে নেয়ার জন্যই তো খুলে দেয়া হলো।’প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জানি ৮৫ শতাংশ ক’রোনা রো’গী ঘরে বসেই চিকিৎসা নিতে পারবেন। সং’ক্র’মণ যাতে না বাড়ে সেজন্যব্যাপকভাবে চেষ্টা করছি।
ছোট দে’শের বি’শাল জনসংখ্যা ম্যানেজ করা কঠিন। পুলিশ থেকে শুরু করে সব ক্ষেত্রে ক’ঠোরতা অবলম্বন করছি।’
২৫ শ’তাংশ কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে অফিস করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা ১৫ দিন সময় দিয়েছি। কম সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়ে অফিস চলছে। অফিস টাইমটাও খুবই ফ্লেক্সিবল।
কে’উ দু’ই ঘণ্টায় কাজ শেষ করতে পারলে সে চলে যাবে। বাসায় বসে কাজ করতে পারে করে দেবে। কিন্তু মুভমেন্টটা কম থাকবে।’কয়েক দফায় ৬৬ দিনের ছুটি শেষে গত ৩১ মে থেকে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সীমিত পরিসরে চালু হয়েছে।
তবে শি’ক্ষা প্র’তিষ্ঠানের অফিসিয়াল কার্যক্রম শুরু হলেও বন্ধ রয়েছে পাঠদান। শিগগিরই তা শুরু হচ্ছে না বলেও সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
গত সোমবার স’ড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এক ভিডিও কনফারেন্সে বলেন, অসচেতনতা ও স্বাস্থ্যবিধি না মানলে ক’রোনা পরিস্থিতির যদি অবনতি হয় এবং জনস্বার্থের বিপরীতে যায়, তাহলে স’রকার ফের কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বা’ধ্য হবে।