জ’ন্মের প’র কৈ’শোরে প’দার্পন থেকে বিয়ের আগ পর্যন্ত একটা মেয়ের শারী’রিক গঠনযেরকম থাকে বিয়ের পরে সেটা আর সেরকম থাকে না।পরিবর্তন মানুষের স্বাভাবিকপ্রক্রিয়া। শারী’রিক প্রয়োজনেই পরিবর্তন হয়ে যায় সব।
বি’য়ের আ’গে অনেক পুরুষইকুমারী মেয়ে চেনা নিয়ে উ”দ্বেগেথাকেন। অনেকে আবার অ’ক্ষতযো’নী মেয়ে না পেলেতুলকালাম কাণ্ড বাঁ’ধিয়ে ফেলেন। তাদের অবগতির জন্য আমাদের আজকেরআয়োজন।আসুন জেনে নিই কুমারী মেয়ে চেনার উপায়।আগেই বলে রাখি কুমারী মেয়ে চেনারজন্য সাধারণত তেমন কোন ল’ক্ষণ নেই।
ত’বে মে’য়েদের যো’নী এবং স্ত’ন দেখেদেখে ভা’র্জিন মেয়ে চেনার ক’য়েকটি ল’ক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ১. স্ত’ন ছোট হবে।২. চ্যা’প্টা হবে, গোল নয়।৩. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়। ৪. স্ত’নেরবোটার চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এরমতো হবে এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।৫. নি’পলের আকার ছোট হবে।
সি’উডোভারজিন বা ন’কল কু’মারীঃ অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবারযৌ’নমি’লনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অ’ক্ষত থাকে।এদের সিউডোভারজিন বা নকল কুমারী বলাহয়। তবে এর হার অনেক কম।১. ল্যাবিয়ামাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে ব’ন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়েঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবে না।
২. ল্যা’বিয়া মে’জরাঅর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যো’নীমুখ দেখামোটেই নয়।আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সে’ক্স করেছে, কিন্তু কোন র’ক্তপাতহয়নি।তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার কুমা’রীত্ব নিয়েছে।