অসা’বধানতাব’শত অনেক সময় মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আ’র্থিক লেনদেনের টাকা ভু’ল নাম্বারে চলে যায়।
বেশির ভাগ ভু’ক্তভোগীরা ফেরত পান না সে টাকা। এ স’মস্যায় কী’ কী’ করণীয় তার একটি নির্দে’শনা
দিয়েছে মোবাইল ব্যাং’কিং সার্ভিসের বিকাশ, রকেট ও নগদ।তিন ক’র্তৃপক্ষ প্রথমেই যে প’রাম’র্শ দিচ্ছে তা হলো, টাকা ভুল নম্বরে গেলে স’ঙ্গে স’ঙ্গে
প্রাপ’ককে ফোন দেবেন না। কারণ ভু’লবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মা’নসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে
না।ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থা’নায় যোগা’যোগ ক’রতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রা’নজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রু’ত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লি’ষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ
ক’রতে বলা হয়েছে।যোগাযোগের পর ক’র্মক’র্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্য’ক্তির বি’কাশ র’কেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পো’রারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না
পারেন।পরে ওই ব্য’ক্তির স’ঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ ক’র্মক’র্তারা। প্রাপক ফোন ধ’রে যদি ঘ’টনার সত্যতা নি’শ্চিত করে ওই টাকা নিজে’র নয় বলে জা’নান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্য’ক্তির কাছে
স্থা’নান্তর করে কোম্পানিগুলো।আর যদি ওই ব্য’ক্তি নিজে’র টাকা বলে দা’বি করেন, তবে সাত ক’র্ম দিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দে’শ দেয়
সংশ্লি’ষ্ট ক’র্তৃপক্ষ।সেই নির্দে’শনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্য’ক্তি না এলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থা’য়ীভাবে অটো ডি’জেবল হয়ে যাবে।