মি’শরীয় মহিলাদের স’ম্পর্কে যে ত’থ্যটি আপনাকে অ’বাক করবে।
মিশর আফ্রিকার অ’ন্যান্য দেশের মতো কোনো নিয়মের তোয়াক্কা না করেই কি’শোরী কন্যাদের যোনিচ্ছেদ প্রক্রিয়া করে থাকে। দেশটির অধিকাংশ মানুষই এ কাজটি করে থাকে। সেখানে নির্বিচারে চলে কি’শোরী কন্যাদের যোনিচ্ছেদ প্রক্রিয়া।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধর্মীয় কারণে, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রথার নামে করা হয় এই ষন্ত্রণাদায়ক প্রক্রিয়া। বি’রুদ্ধে নিয়ম অনেক রয়েছে।
কি’ন্তু এবার ধর্মীয় বিশ্বাস বা প্রথার নামে এই যন্ত্রণাদায়ক প্রথার অবসান করতে উঠে পড়ে লেগেছে মিশরের প্রশাসন।কারণ সাম্প্রতিক সমীক্ষায় তাদের সামনে উঠে এসেছে এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।
সে দে’শের প্রায় ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মহিলারাই যোনিচ্ছেদের ফলে যৌ’নসঙ্গমের সময় অর্গ্যাজম নামক সুখানুভূতি থেকে বঞ্চিত।যন্ত্রণাদায়ক এই প্রক্রিয়ায় মহিলাদের যোনির অনেকটা অংশই শরীর থেকে বাদ চলে যায়। এর ফলে তাঁদের শরীর যৌ’নক্রিয়ায় অনেক পরে সাড়া দেয়।
অ’নেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে যৌ’নক্রিয়ার সময় মহিলারা কোনও অনুভূতিই পাচ্ছেন না। মিলনের সময় যখন একটি শরীর সাড়াই না দেয় তাহলে সঙ্গীও সুখানুভূতি থেকে বঞ্চিত হন।
যা’র ফলে বাড়ছে দাম্পত্য ক’লহ এবং বিচ্ছেদের মতো ঘটনা।মিশরে ইতিমধ্যেই এ প্রক্রিয়াকে অ’বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। কেউ এই প্রক্রিয়ায় শামিল থাকলে তাঁর ন্যূনতম সাত বছর পর্যন্ত জে’ল হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এতদিন সেভাবে এই আইন প্রয়োগ করা হত না।