বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হতে যাচ্ছে সুন্দরী প্রতিযোগিতা ‘মিস আর্থ বাংলাদেশ’। এই প্রতিযোগিতার বিজয়ী ‘মিস আর্থ’র মূল আসরে অংশ নিতে পারবেন। এটি ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ বা ‘মিস ইউনিভার্স’র মতোই আন্তর্জাতিক মানের।
মিস আর্থ’ প্রতিযোগিতাটি জাতিসংঘের ‘এনভায়রনমেন্ট প্রোগ্রাম’র সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয়। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে, আর্থ আইকন দিয়ে আমাদের জননী পৃথিবীর প্রকৃতি, পরিবেশ ও আবহাওয়া রক্ষার সচেতনতা গড়ে তোলা এবং বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণে উৎসাহিত করা।
‘মিস আর্থ ২০১৯’ প্রতিযোগিতায় ৯০টি দেশের সুন্দরিরা অংশ নিয়েছিলেন। বর্তমানে তারা নিজ দেশে ও বিশ্বের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হয়ে প্রকৃতি রক্ষায় বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগে নিজেদের যুক্ত করে অবদান রাখছেন।
মিস আর্থ এর ন্যাশনাল ডিরেক্টর ” নায়লা বারি” এর মতে এই প্রোগ্রামটি বাংলাদেশে সম্পুর্ন ভিন্ন নতুন আঙ্গিকে অনুষ্ঠিত হবে এবং এটি অন্য সকল প্রতিযোগিতা থেকে সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী।অনুষ্ঠান পরিচালিকা হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন মালা খন্দকার রোজ।
প্রোগ্রামটির লিড ফোটোগ্রাফার ও স্টাইলিং এ ছিলেন সৃজনশীল ও মেধাবী ফটোগ্রাফার” মাহাবুব হাসান(ইমরোজ)”। ফটোগ্রাফার হিসেবে গুরত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন একে আনান,শরিফ খান, ইভান আহমেদ,ফাহিম হোসেন।
মডেল হিসেবে ছিলেন মালা খন্দকার রোজ, সানজিদা নদী,নুসরাত জাহান দৃষ্টি, নিশু ফারিতা, আতকিয়া ফাইজা মোহনা,মারিয়া আক্তার, মেহের যারা,আখি আক্তার জুলি,নিরা আহসান। মেকআপ আর্টিস হিসেবে ছিলেন আকলিমা আক্তার শান্তা, জিনিয়া সুলতানা মোউ ,সাদিয়া আফরিন, মাহমুদা জাভেদ ছায়া। মিস আর্থ এর সংক্ষিপ্ত নীতি বাক্য হচ্ছে রিইউজ,রিভিউজ এবং রিসাইকেল।
মিস আর্থ বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় জাতীয় পর্যায়ে যারা নির্বাচিত হবেন, তাদেরকে পরিবেশবিষয়ক বিভিন্ন উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত করার পাশাপাশি বিজ্ঞাপন, নাটক ও চলচ্চিত্রে কাজ করার সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে জানায় আয়োজকরা।