২০ মে ২০২০। এই দিনটাকে ভু’লতে পারবে না বাংলা’র মানুষ। ভ’য়াবহ সু’পার সাই’ক্লো’নের দাপ’টে প্রায় ধ্বংস’স্তূ’পে পরিণ’ত হয়েছে কল’কাতা-সহ দক্ষি’ণবঙ্গ।
এমন ধ্বং’সলী’লা গত পাঁচ দ’শকে দে’খেনি ক’লকা’তার মানুষ। আ’য়লার ভ’য়াব’হ স্মৃ’তি এর কাছে নিতা’ন্তই শি’শু। এই ঘূ’র্ণিঝ’ড়ে সব ওলটপালট হয়ে গিয়ে’ছে। অ’ভি’নেতা তথা সাংসদ দেব একটি পো’স্ট করে’ছেন সোশ্যা’ল মিডিআয়।
দেব লিখছেন, কা’ল রাত্রে যা হল তা আম’রা আগে কখনও দেখিনি। মৃ’ত্যু ও ধ্বংসের খুব কাছাকাছি ছি’লাম আম’রা। আ’শা করছি খুব শীঘ্র’ই বাংলা সেরে উঠবে এই ভ’য়াবহ’তা থেকে। আরও আ’শা করছি মানুষ এই সময়ে রাজ’নীতি নআ করে এগি’য়ে আ’সবে সা’হায্য করতে।
দে’বের এই পোস্ট মু’হূর্তে ভা’ই’রাল হয়। প্রসঙ্গত, কাল ঝ’ড়ের পরে নবা’ন্নে মুখ্যম’ন্ত্রী মমতা বন্দ্যো’পাধ্যায় জানি’য়েছেন, দক্ষি’ণব’ঙ্গর অবস্থা খু’ব শো’চনীয়।
মুখ্যমন্ত্রী’র কথায়, ‘ধ্বংস’স্তূপের উপ’র দাঁড়ি’য়ে আছি।
এই ঝড়ে লণ্ড’ভণ্ড হয়ে গিয়ে’ছে গোটা কলকাতাসহ উত্তর ও দক্ষি’ণ ২৪ পরগনা। বহু গাছ পড়ে গিয়েছে। ঝড়ের তীব্রতা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে উপরে গিয়ে’ছে বহু
বৈদ্যুতিক খুঁটি। যার ফ’লে বহু এলাকা এই মু’হূর্তে বিদ্যুৎ বিচ্ছি’ন্ন। উত্তর ২৪ পর’গনায় ৫ হাজার কাঁচা বাড়ি ভে’ঙে পড়েছে।
প্রবল ঝড়ের তোড়ে কল’কাতার একাধিক জায়’গায় উপরে পড়েছে গাছ। ভেঙে পড়েছে ট্রাফিক সিগ’ন্যাল।
সেন্ট্রাল এভিনিউ-তে একদি’কে যান চলাচ’ল ব’ন্ধ করল পু’লিশ। জানা যাচ্ছে, নবান্নে একা’ধিক ঘরে’র দরজা ভেঙে গিয়েছে।
বি’শেষ করে প্রা’ক্তন মন্ত্রী শো’ভন চট্টো’পাধ্যায় যে ঘরে বসতেন সেই ঘ’র দর’জা ‘ভেঙে গিয়েছে সম্পূ’র্ণ ভাবে। ন’বা’ন্নের মধ্যে জল ঢু’কে গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে।
অন্য’দিকে ক’লকাতার বিস্তী’র্ণ অঞ্চলে প্র’চুর গাছ উপড়ে পড়েছে। ব’ন্ধ হয়ে গি’য়েছে রা’স্তা। জ’মেছে ব্যাপক জলও।