চী’নের অ’ধ্যাপকরা বলছেন যে কারো স্ট্রোক হচ্ছে যদি এমন দেখেন তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অ’বলম্বন ক’রতে হবে।যখন কেউ স্ট্রোকে আ’ক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
ইস! কৌ’শলটা আ’গে জা’না থাকলে বাবা স্ট্রোক করে হয়তো মা’রা যেতেন না যদি দেখেন স্ট্রোকে আ’ক্রান্ত ব্য’ক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে র’ক্তক্ষরণ বি’স্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে ,আপনি কয়েক সেকেন্ডের জন্য আ’গুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জী’বাণুমু’ক্ত হয় এবং তারপর রো’গীর হাতের 10 আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষ’ত ক’রতে এটি ব্যবহার করুন।
এমন ভা’বে ক’রুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে র’ক্তপাত হয়, কোন অ’ভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না ।
কেবলমাত্র নি’শ্চিন্ত ক’রুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে র’ক্তপাত হচ্ছে কি না।এবার 10 আঙ্গুলের র’ক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অ’পেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রো’গী সু’স্থ হয়ে উঠছে।
হৃদয়কে সু’স্থ রাখার চারটি সহ’জ উপায় !!যদি আ’ক্রান্ত ব্য’ক্তির মুখ বি’কৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন।
এমনভাবে তা’র কা’ন ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজে’র ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে র’ক্ত পৌঁছেছে।তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা র’ক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।
কয়েক মিনিট অ’পেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বি’কৃত হবে না।আরও অন্যান্য উ’পসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রো’গী মোটামুটি স্বা’ভাবিক হচ্ছে অ’পেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অ’পেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতা’লে ভর্তি করান।
জীবন বাঁ’চাতে র’ক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎ’সার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আ’সছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ,100% কা’র্যকরী প্রমাণিত হয়েছে।
এই পো’স্টটিকে লাইক করার চেয়ে শে’য়ার করলে ব্যাপারটা সবাই জানতে পারবে।দয়া করে এটিকে বেশি বেশি করে শে’য়ার করুন।যদি কেউ মনে করে বিশেষজ্ঞ চিকি’ৎসক এর সাথে আলোচনা ক’রতে পারেন।মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য।