নী’লফামারিতে গৃ’হবধূ মিনা ওরফে সাথী হ’ত্যাকাণ্ডের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই র’হস্য উদঘাটন এবং জ’ড়িত তিনজনকে গ্রে’ফতার করেছে পুলিশ। গ্রে’ফতারকৃতরা আ’দালতে স্বী’কারোক্তিমূলক জবানব’ন্দিও দিয়েছেন।
শনিবার (৩০ মে) দু’পুরে সং’বাদ সম্মেলনে ক্লুলেস এই হ’ত্যাকাণ্ডের র’হস্য উদঘাটন এবং মা’মলার বিস্তারিত তথ্য জানান জে’লা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান বিপিএম, পিপিএম।তিনি জানান, দুই বছর আগে খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের হালিরবাজার এলাকার গণেশ রায়ের ছেয়ে তিমোথিয়ের সাথে বিয়ে হয় মিনার।
বি’য়ের প’র থেকে পারিবারিক ক’লহের কারণে বেশ কয়েকবার গ্রাম্য শালিসে বিচার হয়। ত’দন্তে দেখা গেছে, স্বামীর অন্য মেয়ের সাথে সম্পর্ক, স’ন্তান না নেয়া এবং শ্বশুরের কুপ্রস্তাবের কারণে বুধবার রাতে বাবার বাড়ির উদ্দেশ্যে স্বামীর বাড়ি থেকে বের হয় মিনা।
এসময় মি’নাকে ধ’রে মুখে ও যৌ’নাঙ্গে বালু কাঁদা ঢুকিয়ে দিয়ে শ্বা’সরো’ধ করে হ’ত্যা করে তার স্বামী তিমোয়িথ, শাশুড়ি শিউলি ও চাচি শাশুড়ি মিনতি রানী।তিনি আরও জানান, এ ঘটনা ত’দন্তে মাঠে নামে নীলফামারী থানা পুলিশ, জে’লা পুলিশের একটি টিম ও সিআইডি।
ত’দন্তে শে’ষে তারা নিশ্চিত হয় হ’ত্যাকাণ্ডে তার স্বামীর পরিবার জ’ড়িত। এবং পারিবারিক ক’লহের জেরেই তাকে হ’ত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মিনার ভাই সুকুমার ঋষী বা’দী হয়ে একটি মা’মলা করেছেন।