নাম রাজা বাবু। কিশোরগঞ্জ জেলা সদরের মহিনন্দ ইউনিয়নের শোলাকিয়া মৌজার কলাপাড়া গ্রামে জন্ম। বয়স ৪ বছর। শান্ত প্রকৃতির সিন্ধি জাতের ষাঁড় কোরবানির জন্য প্রস্তুত। তবে করোনাকালীন সময়ে রাজা বাবুর মালিক চান না ষাঁড়টি বাইরে বিক্রি হোক। তিনি মনে করেন বাড়িতেই বিক্রি হবে ষাঁড়টি। সুদর্শন রাজা বাবুর দাম হাঁকা হয়েছে ৫ লাখ ৫০ টাকা।
কিশোরগঞ্জ জেলার সদরের মহিনন্দ ইউনিয়নে সাবেক আঃ মজিদ চেয়ারম্যানের পার্শ্ববর্তী বাড়ি মোঃ মোসলিম এর। বাড়িতে রেখেই পরিচর্যা করা হত রাজা বাবুর। মোঃ মোসলিম মিয়া চা বিক্রির পাশাপাশি গরু পালন করেন। তার গোয়ালিতে আপাতত দুটি গরু আছে। রাজা বাবু দেখতে খুবই সুন্দর এবং দৃষ্টিনন্দন। অনেকে ষাঁড়টি দেখতে আসছেন। দরদামও করছেন কেউ কেউ। কালো লাল বর্ণের রাজা বাবুর ওজন ৫৬০ কেজি।
ষাঁড়টির মালিক মোঃ মোসলিম মিয়া বলেন, কোরবানির ঈদে বিক্রির জন্য রাজা বাবুকে প্রস্তুত করা হয়েছে। ষাঁড়টিকে ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হবে।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
রাজা বাবুকে দেখতে হলে কিশোরগঞ্জ জেলা সদরের মহিনন্দ ইউনিয়নের কলাপাড়া গ্রামের প্রয়াত আঃ মজিদ চেয়ারম্যান সাহেবের বাড়ির পাশেই ষাঁড়টির মালিক মোঃ মোসলিম মিয়ার বাড়ি। কলাপাড়া রেল ক্রসিংয়ের পাশে মোঃ মোসলিম মিয়ার চায়ের দোকান আছে। প্রয়োজনে ষাঁড়টির মালিকের এই নাম্বারে কল করতে পারেন- 01920772921