ল’কডাউনের কা’রণে বন্ধ হয়ে যাওয়া আফগানিস্তানের মা’জার-ই-শরীফের একটি ম’সজিদে এক হাজারের বেশি ঘুঘু অনাহারে মা’রা গেছে।
মঙ্গলবার ওই ম’সজিদের ত’ত্ত্বাবধায়কের বরাত দিয়ে ফরাসী বার্তাসংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।কয়েক সপ্তাহ আগে ক’রোনাভা’ইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দেশটিতে লকডাউন জারি করায় বন্ধ হয়ে যায় ম’সজিদটি।
প’র্যটকদের কা
লকডাউনের কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া আফগানিস্তানের মা’জার-ই-শরীফের একটি ম’সজিদে এক হাজারের বেশি ঘুঘু অনাহারে মা’রা গেছে। মঙ্গলবার ওই ম’সজিদের তত্ত্বাবধায়কের বরাত দিয়ে ফরাসী বার্তাসংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
কয়েক সপ্তাহ আগে করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দেশটিতে লকডাউন জারি করায় বন্ধ হয়ে যায় ম’সজিদটি। পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় এই মসজিদে হাজার হাজার ঘুঘুর বসবাস; সেখানে ঘুরতে আসা পর্যটকরাই দিতেন আহার।
উত্তর আফগানিস্তানের বালখ প্রদেশের দ্বাদশ শতাব্দির প্রাচীন এই মস’জিদটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সেখানকার ঘুঘুগুলো খাদ্য সঙ্কটে পড়ে বলে জানিয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক।
ম’সজিদের সাংস্কৃতিক কল্যাণ বিষয়ক প্রধান কাইয়ুম আনসারি বলেন, প্রত্যেকদিন গড়ে প্রায় ৩০টি ঘুঘু মা’রা গেছে। আমরা ম’সিজদের বাইরে সেগুলো পুঁতে রেখেছি। গত কয়েক সপ্তাহে এক হাজারের বেশি ঘুঘু অনাহারে মা’রা গেছে।
গত কয়েক দশক ধরে ম’সজিদটিতে বসবাস করে আসা ঘুঘুগুলোকে অনেক পর্যটক পবিত্র বলে মনে করেন। ম’সজিদের তত্ত্বাবধায়ক আহমেদ নাবিদ বলেন, ঘুঘুগুলোকে পর্যটকরাই খাবার দিতেন। কিন্তু লকডাউনের কারণে কেউই সেখানে আসেননি।
ম’সজিদের ব্যবস্থাপকরা অ’নুমতি দিলে ঘুঘুগুলোকে সরকারের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারি এক কর্মকর্তা। বালখ প্রদেশ সরকারের মু’খপাত্র মু’নির ফরহাদ বলেন, আমরা ঘুঘুগুলোর জন্য খাবার কিনে মস’জিদ কর্তৃপক্ষকে দেবো।
এদিকে, আ’ফগানিস্তানে ক’রোনাভা’ইরাস পরিস্থিতি দিনে দিনে খারাপ আকার ধারণ করছে। দেশটিতে সরকারিভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২১ হাজার ৪৫৯ জন বলে জানানো হলেও প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
দে’শটিতে ন’মুনা পরীক্ষায় ৪০ শতাংশ ব্যক্তিই করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হচ্ছেন; যা বিশ্বে সংক্রমণের হারে অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি।
আ’কর্ষণীয় এই ম’সজিদে হাজার হাজার ঘুঘুর বসবাস; সেখানে ঘুরতে আসা পর্যটকরাই দিতেন আহার।উত্তর আফগানিস্তানের বা’লখ প্রদেশের দ্বাদশ শতাব্দির প্রা’চীন এই মস’জিদটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর সেখানকার ঘুঘুগুলো খাদ্য সঙ্কটে পড়ে বলে জানিয়েছেন তত্ত্বাবধায়ক।
ম’সজিদের সাং’স্কৃতিক কল্যাণ বিষয়ক প্রধান কাইয়ুম আনসারি বলেন, প্রত্যেকদিন গড়ে প্রায় ৩০টি ঘুঘু মা’রা গেছে। আমরা ম’সিজদের বাইরে সেগুলো পুঁতে রেখেছি। গত কয়েক সপ্তাহে এক হা’জারের বেশি ঘুঘু অনাহারে মা’রা গেছে।
গত কয়ে’ক দশক ধরে ম’সজিদটিতে বসবাস করে আসা ঘুঘুগুলোকে অনেক পর্যটক পবিত্র বলে মনে করেন। ম’সজিদের তত্ত্বাবধায়ক আহমেদ নাবিদ বলেন, ঘুঘুগুলোকে পর্যটকরাই খাবার দিতেন।
কি’ন্তু ল’কডাউনের কারণে কেউই সেখানে আসেননি।ম’সজিদের ব্যবস্থাপকরা অ’নুমতি দিলে ঘুঘুগুলোকে স’রকারের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারি এক কর্মকর্তা।
বালখ প্র’দেশ স’রকারের মু’খপাত্র মু’নির ফরহাদ বলেন, আমরা ঘুঘুগুলোর জন্য খাবার কিনে মস’জিদ কর্তৃপক্ষকে দেবো।এদিকে, আফগানিস্তানে ক’রোনাভা’ইরাস পরিস্থিতি দিনে দিনে খারাপ আকার ধারণ করছে।
দে’শটিতে স’রকারিভাবে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২১ হাজার ৪৫৯ জন বলে জানানো হলেও প্রকৃত সংখ্যা অনেক বেশি হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অনেকে।
দেশটিতে ন’মুনা প’রীক্ষায় ৪০ শতাংশ ব্যক্তিই করোনা পজিটিভ হিসেবে শনাক্ত হচ্ছেন; যা বিশ্বে সংক্রমণের হারে অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি।