প্র’তিদিন মি’লনের ফলে- আমরা জীবনে নানান কাজ করে থাকি । নানান জিনিস খেয়ে থাকি কিন্তু যখনই কোন জিনিস খায় সেটি নিয়ে কি কি উপকার হয় বা অ’পকার হয় তা আমরা সকলেই একবার হলেও ভাবি ।
সেই রক’মি আজ আমরা এক জীবনের একটি অঙ্গ তার নিয়ে কথা বলব ।স’হবা’স শুধুই উপভোগ করার জন্য নয়। স’হবা’স সাস্থ্যকরও বটে। স’হবা’স শুধু শ’রীর মনকে তৃ’প্তি দেয় না।
বরং শ’রীরকে রাখে সুস্থ সবল এবং তরতাজা।তাই মনের আনন্দে স’হবা’স করুন। মন এবং শ’রীরকে ঝরঝরে রাখু’ন।১) স’হবা’স করলে শ’রীরে ক্ষ’তিকর জীবানু বাসা বাধতে পারে না।
গ’বেষকরা রী’তিমতো পরীক্ষা করে জানিয়েছেন, যারা সপ্তাহে অন্তত দুবার স’হবা’স করেন, তাদের শ’রীরে ক্ষ’তিকর জীবানু তুলনায় কম থাকে। তাই শ’রীরের জীবানু রুখতে হরদম স’হবা’স করুন নিজের স’ঙ্গী অথবা স’ঙ্গীনীর সঙ্গে।২) যত বেশি স’হবা’স করেবন, তত বেশি স’হবা’স করার জন্য সক্ষম হবেন।
কোনও কা’জ নি’য়মিত করলে, তাতে আপনার দক্ষ’তা বাড়ে। এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। তাহলে স’হবা’স এর ব্যিতক্রম হবে কেন? তাই নিয়মিত স’হবা’স মানে আরও স’হবা’স করার জন্য পটু হয়ে ওঠা।৩) স’হবা’স করলে মেয়েদের অভ্যন্তরীন অঙ্গ এবং পেশী সচল থাকে।
র’ক্ত স’ঞ্চালন ভাল হয়। জিমে গিয়ে শ’রীরের বাইরের দিক তো সুঠাম করে তোলা যায়। কিন্তু শ’রীরের ভেতরের দিককেও ভাল রাখতে দরকার নিয়মিত স’হবা’স।
৫) স’হবা’স আ’সলে এক ধরনের ব্যয়াম। প্রতি মিনিটে এতে পাঁচ ইউনিট ক্যালোরি ন’ষ্ট হয়। রোজ যেমন নিয়ম করে জিমে সময় দেন, একই রকম ভাবে এবার থেকে স’হবা’সের জন্য সময় বের করুন।
৬) ম’নের সঙ্গে স’হবা’সের কী অদ্ভূত মিল। নিয়মিত স’হবা’স করেল, আপনার হৃদপিন্ড ভাল থাকবে। ফলে কমবে হা’র্ট অ্যা’টাকের সম্ভাবনা।৮) বেশি স’হবা’সকরেন? খুব ভাল।
খা’নিকটা নিশ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রো’গ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে।৮) বেশি স’হবা’সকরেন? খুব ভাল।
খা’নিকটা নি’শ্চিত থাকতে পারেন এটা ভেবে যে, অন্য রো’গ আপনাকে ছুঁতে পারে, কিন্তু ক্যানসার অপনার থেকে দূরে থাকবে।
৯) রা’তে ঘুম আসে না? খুব চিন্তা মাথায়? কীভাবে কমবে? এই চিন্তায় আরও ঘুম আসছে না চোখে? এত চিন্তা করবেন না। স’হবা’স করুন আর উপভোগের শেষে বিছানায় শ’রীর এলিয়ে দিন। দেখবেন আপনার চোখে কখন ঘুম নেমে এসেছে।
১০) ২০১৫-তে জী’বন যে গতিতে চলছে, তাতে স্ট্রে’স আ’সাটাই স্বাভাবিক। এই স্ট্রে’স থেকে মুক্তি পাওয়ার সহজ উপায় একটাই। স’হবা’স করুন। মনে মাথায় টেনসন আসবে কীভাবে? আপনি যে তখন জীবনের সবথেকে তৃ’প্তির স্বাদে বিভোর তখন।