সা’মনে যে স’র্বনাশগুলো ঘটতে যা’চ্ছে।
ক’রোনা নিয়ে আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী যতই আশাবাদ ব্যক্ত করুন, যতই তিনি বলুন না কেন ইউরোপ আমেরিকার চেয়ে বাংলাদেশের ক’রোনা পরিস্থিতি ভালো,কিন্তু বাংলাদেশের ক’রোনা পরিস্থিতি যে ক্রমশ নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে তা বিশেষজ্ঞরা বারবার করে বলছেন।
বি’শেষ করে, রোজার মধ্যে দোকান পাট খুলে দেওয়া এবং শিথিল হয়ে যাওয়া লকডাউন ক’রোনা পরিস্থিতিকে একটা ভ’য়ংকর দিকে নিয়ে যাচ্ছে বলে আশংকা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।বাংলাদেশের জন্য কী কী সর্বনাশ অপেক্ষা করছে একটু আমরা দেখে নিতে পারি-ক’রোনা রো’গীর সংখ্যা বাড়লে চা’প সামলাতে পারবে না ক’রোনার জন্য বিশেষায়িত হাসপাতালগুলো।
ত’খন রো’গীরা উপচে পড়বে।ক’রোনার বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে যখন রো’গী উপচে পড়বে, ঠাঁই দেয়ার জায়গা থাকবে না, তখন স’রকার বা’ধ্য হয়েই সাধারণ হাসপাতালগুলোকে উন্মুক্ত করে দেবে।বেশি সংখ্যক চিকিৎসক যখন আ’ক্রান্ত হয়ে পড়বেন তখন চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীর সং’কট দেখা দেবে। ইতিমধ্যেই যা দেখা দিতে শুরু করেছে।দীর্ঘ মেয়াদী প্রস্তুতি না থাকায় চিকিৎসা উপকরণের সং’কট দেখা দেবে।
শু’রু থেকে চিকিৎসা উপকরণ নিয়ে নানা রকম সং’কট এবং তেলেসমতি চলছিলো।চিকিৎসা উপকরণের সং’কট শুধুমাত্র ডাক্তারদের সুরক্ষা সামগ্রী নিয়ে নয়; অক্সিজেন, টেস্টিং কিটসহ অন্যান্য উপকরণের যখন সং’কট আরও বাড়বে, তখন আমরা একটা ভ’য়াবহ অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিস্থিতির মধ্যে প্রবেশ করবো বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বি’শেষজ্ঞরা বলছেন যে ক’রোনা রো’গী যত বাড়বে, সং’কটগুলো তত ঘনীভূত হবে এবং আমাদের অনেকগুলো ভ’য়ংকর পরিস্থিতি তৈরি হবে।