গা’ইবান্ধার সা’দুল্লাপুর উপজে’লায় আবুল কালাম (৭০) নামে এক ব্যক্তিকে পি’টিয়ে হ’ত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রীর শিউলি বেগমের বি’রুদ্ধে। মঙ্গলবার (২৬ মে) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজে’লার দামোদরপুর ইউনিয়নের জামুডাঙ্গা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে আবুল কালামের ম’রদেহ উ’দ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘ’টনায় অ’ভিযুক্ত স্ত্রী শি’উলি বেগমকে আ’টক করা হয়েছেপুলিশ জানায়, আবুল কালামের দ্বিতীয় স্ত্রী শিউলি বেগম। দাম্পত্য ক’লহের কারণে আবুল কালামকে প্রায়ই মা’রধর করতেন তিনি। ঈদের দুইদিন আগেও কালামকে লা’ঠি দিয়ে মা’রধর করেন শিউলি।
এ’তে গু’রুতর অ’সুস্থ অবস্থায় মঙ্গলবার সকালে বাড়িতেই মা’রা যান কালাম। তিনি সাদুল্লাপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের মুয়াজ্জিন ছিলেন।স্বজন ও প্রতিবেশীদের অভিযোগ, লা’ঠি দিয়ে এলোপাতাড়ি মা’রধরে কালামের হাত-পা ও শরীর জ’খম হয়। কিন্তু চিকিৎসা না করে তাকে বাড়িতে আ’টকে রাখা হয়।
তা’র স’ঙ্গে কা’উকে দেখা করতে দেয়া হয়নি। এমনকি কালামের মৃ’ত্যুর ঘটনাও গোপনের চেষ্টা করেন শিউলি। শিউলির অ’ত্যাচার ও মা’রধরেই কালামের মৃ’ত্যু হয়েছে বলে দাবি তাদের।নি’হত আবুল কালামের ছেলে মমিনুল ইসলাম বলেন, সৎ মা দীর্ঘদিন ধরে বাবাকে মা’রধর ও নি’র্যাতন করতো। পরিকল্পিতভাবে তাকে হ’ত্যার পরও তা গোপনের চেষ্টা করেন তিনি।
এ ঘ’টনায় সৎ মা ও জ’ড়িতদের সর্ব্বোচ্চ শা’স্তির দাবি জানান মমিনুল।এ বি’ষয়ে সাদুল্লাপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ রানা জানান, নি’হতের হাত-পা ও শরীরে আ’ঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
অ’ভিযুক্ত স্ত্রী শি’উলিকে জি’জ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ম’রদেহ ম’য়নাত’দন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল ম’র্গে পাঠানো হয়েছে।