ম’দিনার ম’সজিদে নববি কিংবা মক্কার মসজিদে হারাম, ওমরাহ ও জেয়ারতকারীদের চা-কফি-গাওয়াসহ খে’জুর বিতরণ করেন অনেকেই। আল্লাহর মেহমানদের খেদমতে বিনামূল্যেই এসব বিতরণ করে থাকেন ধর্ম প্রিয় মুমিন মুসলমান। তাদেরই একজন হাজি ইসমাঈল।
৮০ বছ’রের এ প্র’বীণ ব্যক্তি দীর্ঘ ৩০ বছর যাবত মদিনার মসজিদ নববিতে আগতদের চা-কফি বিতরণ করে চলেছেন। হাজি ইসমাঈলের আশা-‘হাউজে কাওছারের পানি পান করার আশায় ম’সজিদে ন’ববির মেহমানদের আমি চা পান করাই’বিগত ত্রিশ বছর যাবত তিনি চা, কফি বিতরণ করে যাচ্ছেন।
জা’য়গাটা মস’জিদে নববীর কাছেই। হাজী ইসমাঈলের বর্ণনা অনুযায়ী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি ভালবাসা থেকেই তি’নি ত্রি’শ বছর যাবত মসজিদে নববিতে আগত মুসল্লিদের তিনি চা, কফি পান করান।
র’মজানে ইফ’তারেরও আয়োজন করেন তিনি।মদিনার মসজিদে নববিতে যাদের ঘনঘন যাতায়াত রয়েছে। যারা মসজিদে নববীর পড়শি, হাজি ইসমাঈলের সঙ্গে রয়েছে তাদের অন্তরের ঘনিষ্টতা। প্রতি’দিন বি’কালে তার চা বিতরণের স্থানের পাশে সিরিয়ান আলেমদের সময় কাটাতে দেখা যায়।
ম’দিনার প’রিচিত আলেমদের সঙ্গেও রয়েছে হাজি ইসমাঈলের বিশেষ সুসম্পর্ক।চা, কফি বিতরণ প্রসঙ্গে হাজি ই’সমাঈলের প্রত্যাশা- ‘আল্লাহর নবি যেন কেয়ামতের কঠিন সময়ে আমাকে হাউজে কাওছার থেকে পানি পান করান সেজন্য মদিনার মসজিদে নববির মেহমানদের জন্য আমি চা-কফি আপ্যায়ন করি।