“হেরা গু’হা যেখানে ধ্যা’নমগ্ন থাকতেন প্রি’য় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম….
জা’বালে নূর। আল্লাহ তাআলার নাজিল করা পবিত্র কুরআনের প্রথম আলোয় আলোকিত পাহাড়।যে পাহাড়ের
গু’হায় প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ওহি লাভে ধ্যা’নমগ্ন থাকতেন।বর্তমানে যেখানে ওঠতে শক্তি’শালী ও সা’মর্থবান মানুষদের
প্রায় ১ ঘণ্টারও বেশি সময় লেগে যায়।প্রায় ১০০০ ফুট উচ্চতার ভ’য়ংকর পথ পাড়ি দিয়ে পাহাড়ের চূড়ায় ওঠতে বেশ কয়েকবার বিশ্রাম নিতে হয়।
কেননাপাহাড়ের চ’ড়ূা থেকে বিপরীত দিকে একটু নিচে অবস্থিত হেরা গু’হায় যাওয়া বেশ ঝুঁ’কিপূর্ণ।হেরা
গু’হাটি পাহাড়ের স’র্বোচ্চ চুড়ায় না হলেও সেখানে যেতে হলে পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠতে হয়।প্রি’য়
নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে গুহায় ধ্যান করেছিলেন, সেটি আকারে অনেক ছোট।যেখানে
একজন সু”ঠামদেহী মানুষ ঠিকভাবে নড়াচড়া করতেই ক’ষ্ট’কর হয়ে যায়।গু’হার অবস্থানও পরিধি হেরা গুহা এত ছোট ও এর মধ্যকার জায়গা এত কম যে,
প্রথম দেখাতেই বি’স্ময়কর মনে হবে।এ স্থানেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ধ্যনমগ্নে নিয়োজিত ছিলেন। যার লম্বায় ৪ মিটার আর পাশে ১.৫ তথা দেড় মিটার।এক রাতে
তাহাজ্জুদের সময় মানুষের আকৃতিতে একজন ফেরেশতা প্রিয়নবির কাছে আসেন এবং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন,
পড়ুন।উ’ত্তরে রাসুল বলেছেন, আমি পড়তে জানি না। তারপরও ফেরশতা তাকে আরও দুইবার পড়ার অনুরোধ করেন, সে দুইবারও প্রিয় নবি জানালেন আমি পড়তে জানি না।হেরা গুহা থেকে
কুরআনের প্রথম ওহি নাজিল হওয়ার পর থেকে দীর্ঘ ২২ বছর ৫ মাস ১৪দিন সময়ে মানব জাতির জন্য সং’বিধান হিসেবে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে ওহি নাজিলের মাধ্যমে পুরো কুরআনুল কারিম অবর্তীণ করেন।