প্র’তিটা মে’য়ের মনের ইচ্ছা থাকে মা হবার। সব ইচ্ছাগু’লির মধ্যে এই ইচ্ছাটাই প্রাধান্য পায়। সব মে’য়ে চায় সঠিক সময়ে মা হতে। নিজে’র স’ন্তানের মুখে মা ডাক শোনার জন্য সব মে’য়েরাই ব্যাকুল ভা’বে অপেক্ষা করে থাকে।
কিন্তু অ’নেকের সে’ই ইচ্ছা পূরণ হয় আবার কারোর হয়না। অনেকে আবার সঠিক বয়সে মা হতে না পা’রলেও অনেক বেশি বয়স পর্যন্ত মা হওয়ার চেষ্টা চা’লিয়ে যায়।
বেশি বয়’সে মা হওয়া খুবই ঝুকিপুর্ন। ১০ মাস ১০ দিন একটা প্রা’ণকে নিজে’র শ’রীরে রাখা বেশি বয়সে খুব আশ’ঙ্কাজনক। কিন্তু অনেকেই সেই প্র’তিকূলতাকে জ’য় করেও বেশি বয়সে মা হয়েছেন।তার মা হওয়ার প্রক্রিয়া খুব সহজ ছিলোনা। তার স্বা’মী মা’রা গেছেন বেশ কিছু বছর আগেই।
এই ব’য়সে এ’সে তার হঠাত ইচ্ছা জাগে মা হওয়ার।আর তারপর থেকেই তিনি ইন্টারনেটের সাহায্যে খুঁজে বার করেন এক স্পার্ম ডোনারকে এবং তাকে লি’খিত দেন যে- ”আমি তোমাকে আমা’র স্বা’মী হিসাবে দা’বি করবোনা আর আমি আমা’র স’ন্তানের বাবা হিসাবেও কখনও তোমাকে দা’বি করবোনা।
আমি আমা’র মৃ’ত স্বা’মীকেই ভালোবাসি।”তারপর সেই ডোনার রাজি হয়ে যায় আর ডিম্বানু প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তিনি অবশেষে মা হন। তবে তার এই মা হওয়ার ঘ’টনাটি খুব একটা ভালো চোখে দেখেননি ইতালিবাসী।
মা হ’ওয়ার পরেই বহু স’মালোচনার মুখে পড়তে হয় সেই ম’হিলাকে।কারণ ইউরোপের দেশগু’লিতে ডি’ম্বানু প্রতিস্থাপন একটি আ’ইনত দ’ণ্ডনীয় অ’পরাধ। তিনি অ’স্ত্রপ্র’চার করিয়েছেন তুরস্কের একটি বেস’রকারি নার্সিংহোমে।
সেই না’র্সিংহোমটি ই’উরোপের সব আ’ইনের বাইরে।সেই বৃ’দ্ধা ম’হিলা কোন বা’ধাই মানেননি। তিনি ধ’ন্যবাদ জা’নিয়েছেন ঐ নার্সিংহোমের সমস্ত চিকি’ৎসকদের। তিনি কাউকে সেই নার্সিংহোমের নাম জা’নাননি। সব শেষে তিনি জা’নিয়েছেন যে তিনি এবং তার স’ন্তান বর্তমানে খুব ভালো আছেন।