মা’ত্র ক’য়েক ঘ’ণ্টার মধ্যেই কলকাতার চিৎপুরে তরুণী খু’নের রহ’স্য উদঘাটন করেছে পু’লিশ। টাকার চাহি’দা বাড়তে থাকায় রাধাকে খু’ন করেছে বলে জি’জ্ঞাসাবাদে স্বী’কার করেছে প্রেমিক সঞ্জয় মিস্ত্রি। বৃহস্পতিবার রাতে নিজে’র বাড়ি থেকে অন্তর্বাস পরা অব’স্থায় উ’দ্ধার হয় রাধার গ’লা কা’টা লা’শ।
খু’নের ঘ’টনায় গ্রে’প্তার করা হয় প্রেমিক সঞ্জয় মিস্ত্রিকে।জা’না গেছে, ১০ বছর আগে প্রদীপ ঘোষের স’ঙ্গে বিয়ে হয় গোধূলি ঘোষ ওরফে রাধার। দম্পতির সাত বছরের মেয়েকে নিয়ে চিৎপুরেই ছিল সংসার। স্বামী প্রদীপ ঘোষ শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। অভাবের সংসারে বা’ধ্য হয়ে দে’হব্যবসার পথে হাঁটেন রাধা।সোনাগাছিতে পরিচয় হয় সঞ্জয় মিস্ত্রির স’ঙ্গে ।
ধীবরে ধী’রে সে’ই পরিচয় প্রণয়ের রূপ নেয়। এরপরই ঘর ছেড়ে সোনারপুরে প্রেমিক সঞ্জয়ের স’ঙ্গে থাকতে শুরু করেন রাধা। নিজে’র স্বামী প্রদীপ ঘোষকে ‘ভাই’ বলে সঞ্জয়ের স’ঙ্গে পরিচয় করান তিনি।তবে সঞ্জয়ের স’ঙ্গে সংসার টেকেনি। দুই মাস পর ফি’রে আসেন রাধা।
ফের স্বা’মীর স’ঙ্গে থাকতে শুরু করেন। এদিকে আন্দামানে নিজে’র সম্পত্তি বিক্রি করে ২৭ লাখ টাকা নিয়ে ফি’রে আ’সে সঞ্জয়ওতার মধ্যে ১০ লাখ টাকা রা’ধার পেছনে খ’রচ করে সে। জানতে পারে প্রদীপের আ’সল পরিচয়। এরপরই তিনজন মিলে একস’ঙ্গে থাকা শুরু করে।
তি’নজনের ‘সংসারে’ টাকা জোগাত সঞ্জয়। তবে সঞ্জয়ের অ’ভিযোগ, ইদানীং রাধা ও প্রদীপের টাকার দা’বি বাড়ছিল।বৃহস্পতিবার তিনজন মিলেই মেয়েকে কালনায় মাসির বাড়িতে রেখে দিয়ে আসে। এরপর রাতে প্রদীপ রুটি কিনতে বের হন।
সে স’ময় রাধার স’ঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয় সঞ্জয়। মওকা বুঝে তখনই সবজি কা’টার ছু’রি দিয়ে রাধার গ’লা কে’টে দেয় বলে জি’জ্ঞাসাবাদে স্বী’কার করেছে সঞ্জয়।