খুলনার জিআরপি থানায় আটকে গৃহবধূকে পরপর তিনবার ধর্ষণ করেছেন জিআরপি থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওসমান গনি পাঠান। ধর্ষণের সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ ব্যবহার করেন ওসি। ওসির পর গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন মুখে দাগওয়ালা ডিউটি অফিসার (এসআই)। এরপর বাকি তিনজন পুলিশ সদস্য গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন। ওসির মতো তারা সবাই ধর্ষণের সময় জন্মনিয়ন্ত্রণ সামগ্রী ব্যবহার করেছেন।
থানায় পুলিশের হাতে থানায় গণধর্ষণের শিকার গৃহবধূর দায়ের করা মামলায় এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে সেদিন রাতে থানায় যেভাবে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন তা মামলার এজাহারে উল্লেখ করেছেন গৃহবধূ। গণধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ হলে গৃহবধূর পরিবারের সদস্যদের একের পর এক মামলা দিয়ে হয়রানির হুমকি দিয়েছেন ধর্ষকরা।