আশরাফুল ইসলাম তুষার:শনিবার(২১সেপ্টেম্বর) কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি লিমন ঢালী ও সাধারন সম্পাদক আশরাফ আলী স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা,পাকুন্দিয়া উপজেলা ও কটিয়াদি উপজেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে।এর প্রেক্ষিতে পরদিন রবিবার সন্ধায় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জেলা ছাত্রলীগ কর্তৃক বিলুপ্ত কমিটি গুলিকে বহাল রাখা হয় এবং জেলা ছাত্রলীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিটিকে অকার্যকর বলা হয়।কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সম্পাদককে না জানিয়ে কিশোরগঞ্জ জেলার ৩ টি উপজেলা কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করা এবং একটি উপজেলায় সম্মেলনের তারিখ ঘোষনা করায় ক্ষুব্ধ হয়েছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ৩২,বঙ্গবন্ধু এভিনিউ (৩য় তলা) কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়ে কমিটি বিলুপ্ত করার কারণ দর্শানোর ও নির্দেশ দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সম্পাদক।উল্লেখ্য,বাংলাদেশ ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জেলা ছাত্রলীগের কার্যকাল ১ বৎসর।গত ৪ সেপ্টেম্বর কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কমিটির মেয়াদ ৫ বছর পূর্ণ হলেও নতুন করে কমিটি না হওয়ায় নেতৃত্ব সৃষ্টি হচ্ছে না বলে ক্ষুব্ধ জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।তাছাড়া ৫ বছরেও জেলা ছাত্রলীগের অধীনস্ত ইউনিট কমিটি ও উপজেলা কমিটি গুলি না করতে পারায় ইউনিট ও উপজেলার নেতাকর্মীরাও ক্ষুব্ধ।