1. ashrafali.sohankg@gmail.com : aasohan : Ashraf Ali Sohan
  2. kgnewssumon@gmail.com : arsumon :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৪:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:-
জাতীয় স্লোগান হিসেবে ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের নির্দেশঃ হাইকোর্ট কিশোরগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কিশোরগঞ্জে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উস্তাদ সুমন আহম্মেদ রঞ্জনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ২০ ফেব্রুয়ারি ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে ঢাকা পোস্ট বইমেলায় শেখ সুমাইয়া সুলতানার বই ” কিছু বলতে চাই কিশোরগঞ্জে পালিত হলো জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এর দায়িত্ব গ্রহন করলেন ডাঃ হেলাল বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ক্ষমতায় থাকা যাবে না- শায়েখে চরমোনাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা; ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত উলিপুরের কারিগররা

রিপোর্টার:
  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৯৫২ সংবাদটি দেখা হয়েছে

এজি লাভলু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: উলিপুরে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে উঠেছেন কারিগররা। ঋতু বৈচিত্রে শীতের শুরুতেই দিনে হাল্কা গরম থাকলেও রাতে ও ভোরের দিকে কুয়াশা ও ঠান্ডার প্রকোপ কিছুটা বাড়তে শুরু করেছে। ফলে ঠান্ডা নিবারণে এ অঞ্চলের মানুষের প্রস্তুতি চলছেও পুরোদমে।

উলিপুর উপজেলাটি নদীবেষ্ঠিত হওয়ায় শীতকালে এ অঞ্চলে তুলনামূলকভাবে শীতের প্রকোপ বেশী থাকে। প্রতি বছরের অভিজ্ঞতা থেকে ঠান্ডা নিবারণের জন্য লেপ-তোষক বানিয়ে মানুষের আগাম প্রস্তুতিও চলছে। আর এ সুযোগে পশরা সাজিয়ে বসেছেন পুরাতন কাপড়ের দোকানীরাও।

সরেজমিনে গিয়ে উলিপুর শহরের লেপ-তোষক তৈরির দোকান গুলোতে গিয়ে দেখা যায়, ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগররা। এসময় উপজেলার কাগজীপাড়া গ্রামের খাদিজা বেগম বলেন, ঠান্ডা বাড়ছে তাই পুরাতন লেপের তুলা বদলীয়ে নতুন কাপড় দিয়ে সেলাই করে নিচ্ছি। পরে ঝমেলা হয় তাই আগাম লেপ-তোষক বানাচ্ছি। তোষক কারিগর আফজাল হোসেন বলেন, প্রতিটি লেপ-তোষক বানাতে মজুরী হিসেবে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা খরচ হয়। বর্তমান বাজারে গার্মেন্টস ঝুট দিয়ে তোষক তৈরিতে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়ে। তাছাড়া কার্পাশ তুলা দাম বেশি হওয়ায় অনেকে গার্মেন্টসের তুলা দিয়ে লেপ তৈরি করে থাকেন। বাজারে কম্বলের তুলনায় লেপের দাম কম থাকায় চাহিদাও বেশি থাকে।

এসময় অনেক কারিগর ও ব্যবসায়ীরা শীত আসার আগেই পর্যাপ্ত পরিমাণে লেপ-তোষক তৈরি করে মজুদ রাখেন। প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ১৮টি লেপ-তোষক তৈরির অগ্রিম অর্ডার পান। শীত আসলেই কারিগরদের কাজের চাপও বেড়ে যায় কয়েকগুণ। আর তারাও বাড়তি আয়ের জন্য দিনরাত কাজ করেন।

Facebook Comments Box

খবরটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও খবর