1. ashrafali.sohankg@gmail.com : aasohan : Ashraf Ali Sohan
  2. kgnewssumon@gmail.com : arsumon :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৬:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:-
জাতীয় স্লোগান হিসেবে ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের নির্দেশঃ হাইকোর্ট কিশোরগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কিশোরগঞ্জে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উস্তাদ সুমন আহম্মেদ রঞ্জনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ২০ ফেব্রুয়ারি ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে ঢাকা পোস্ট বইমেলায় শেখ সুমাইয়া সুলতানার বই ” কিছু বলতে চাই কিশোরগঞ্জে পালিত হলো জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এর দায়িত্ব গ্রহন করলেন ডাঃ হেলাল বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ক্ষমতায় থাকা যাবে না- শায়েখে চরমোনাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা; ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

হেলপার শিপনকে মোবাইল ফোনের জন্য হত্যা করা হয়!

রিপোর্টার:
  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৯
  • ২০১ সংবাদটি দেখা হয়েছে

এজি লাভলু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: কুড়িগ্রাম কেন্দ্রীয়
বাসটার্মিনালে চাঞ্চল্যকর কিশোর হেলপার শিপন হত্যার রহস্য
উন্মোচিত হয়েছে। একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের কারণে তাকে
তারই সহকর্মী সোহেল ইসলাম(১৯) নিষ্ঠুরভাবেহত্যা করে বলে তদন্তে
বেরিয়ে এসেছে।

আজ (২৯ অক্টোবর)এক প্রেস ব্রিফিংয়ে কুড়িগ্রামের পুলিশ সুপার
মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম এ কথা বলেন। এ সময় তার
সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার
পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মেনহাজুল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর
সার্কেল) উৎপল রায়, সদর থানার ওসি মাহফুজার রহমান প্রমুখ।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান বিপিএম লিখিত বক্তব্যে
জানান, চলতি বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর কিশোর হেলপার শিপনের লাশ বাসের
ভেতরে পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে অপর বাসের হেলপার
সোহেল ইসলাম, শহিদুল ও মোস্তফাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গতকাল রবিবার মূল আসামি কুড়িগ্রাম শহরের কাশিয়াবাড়ির হাল
মাঝিপাড়ার গোলজার হোসেনের ছেলে সোহেল ইসলাম (১৯)
কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মোবাইল
চুরির উদ্দেশে হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছে বলে স্বীকারোক্তিমূলক
জবানবন্দি প্রদান করে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, ঘটনার রাতে কেন্দ্রীয় বাসটার্মিনালে
অবস্থিত ইদুল মিয়ার হোটেলে একসঙ্গে রাতের খাবার খান নিহত
শিপন, তার বড়ভাই রিপন ও হত্যাকারী সোহেল ইসলাম। পরে ভোররাত ৪টার
দিকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটি চুরির উদ্দেশে ঘুমন্ত শিপনের বাসে
ওঠে সোহেল ইসলাম। পকেটে অবস্থিত মোবাইলটি বের করতে গেলে
টের পায় শিপন।এ নিয়ে দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে সোহেল ইসলাম
শিপনের গলায় গামছা পেঁচিয়ে তাকে চেপে ধরে। এ সময় নিঃশ্বাস
বন্ধ হয়ে কিশোর শিপনের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর মোবাইলটি নিয়ে
বাস থেকে নেমে পালিয়ে যায় সোহেল ইসলাম।

Facebook Comments Box

খবরটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও খবর