1. ashrafali.sohankg@gmail.com : aasohan : Ashraf Ali Sohan
  2. kgnewssumon@gmail.com : arsumon :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৫:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:-
জাতীয় স্লোগান হিসেবে ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের নির্দেশঃ হাইকোর্ট কিশোরগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কিশোরগঞ্জে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উস্তাদ সুমন আহম্মেদ রঞ্জনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ২০ ফেব্রুয়ারি ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে ঢাকা পোস্ট বইমেলায় শেখ সুমাইয়া সুলতানার বই ” কিছু বলতে চাই কিশোরগঞ্জে পালিত হলো জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এর দায়িত্ব গ্রহন করলেন ডাঃ হেলাল বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ক্ষমতায় থাকা যাবে না- শায়েখে চরমোনাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা; ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি; ১ হাজার টাকার ঘড়ি ৮ হাজার দেখালেন

রিপোর্টার:
  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০১৯
  • ৩২১ সংবাদটি দেখা হয়েছে

এজি লাভলু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের দক্ষিন রাধাবল্লভ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কেনাকাটায় অভিনব দুর্নীতির খবর ফাঁস হয়েছে। বিদ্যালয়ের জন্য কেনা একটি সাধারণ দেয়াল ঘড়ির দাম ধরা হয়েছে আট হাজার ৫০০ টাকা।

পাশাপাশি নিম্নমানের কাঠ দিয়ে তৈরি একটি টেবিলের দাম আট হাজার এবং একটি চেয়ারের দাম ছয় হাজার টাকা ধরা হয়েছে। এমন বিল দেখে অবাক হয়েছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

গতকাল (২৭ নভেম্বর) ঘটনা জানাজানি হলে উপজেলাজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। সেই সঙ্গে ৮ হাজার ৫০০ টাকার দেয়াল ঘড়ি ও ৮ হাজার টাকার টেবিল দেখতে বিদ্যালয়ে ভিড় জমান স্থানীয়রা।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের বরাদ্দ থেকে বিভিন্ন আসবাবপত্রসহ এক লাখ টাকার মালামাল কেনা হয়। এর মধ্যে ১২ হাজার টাকায় জিপিআরএস মেশিন, মা সমাবেশ করা বাবদ তিন হাজার, ক্যাপ বাবদ আট হাজার, বায়োমেট্রিক মেশিন রাখার জন্য কেস বাবদ এক হাজার ও ১৫ হাজার টাকায় কেনা হয় বায়োমেট্রিক হাজিরা ডিভাইস।

স্থানীয়রা জানান, এক হাজার টাকার দেয়াল ঘড়ি আট হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। একইভাবে চেয়ার-টেবিলের দামও বেশি ধরা হয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতি করে এসব করেছেন।

তবে কেনাকাটায় অনিয়মের অভিযোগ অস্বীকার করে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এমদাদুল হক বলেন, বিদ্যালয়ের উন্নয়নের ফান্ডের অর্থে এসব মালামাল কেনা হয়েছে। এখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি।

তবে বিদ্যালয়ের জন্য কেনা অন্যান্য মালামাল দেখাতে পারলেও ১৫ হাজার টাকায় কেনা বায়োমেট্রিক হাজিরা ডিভাইস দেখাতে পারেননি প্রধান শিক্ষক।

এ বিষয়ে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রায়হান শাহ বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Facebook Comments Box

খবরটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও খবর