1. ashrafali.sohankg@gmail.com : aasohan : Ashraf Ali Sohan
  2. kgnewssumon@gmail.com : arsumon :
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩, ০৫:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:-
জাতীয় স্লোগান হিসেবে ‘জয় বাংলা’ ব্যবহারের নির্দেশঃ হাইকোর্ট কিশোরগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি ও কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন কিশোরগঞ্জে সর্বাধিক প্রচারিত বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উস্তাদ সুমন আহম্মেদ রঞ্জনের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল ২০ ফেব্রুয়ারি ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করছে ঢাকা পোস্ট বইমেলায় শেখ সুমাইয়া সুলতানার বই ” কিছু বলতে চাই কিশোরগঞ্জে পালিত হলো জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক এর দায়িত্ব গ্রহন করলেন ডাঃ হেলাল বন্দুকের নল ঠেকিয়ে ক্ষমতায় থাকা যাবে না- শায়েখে চরমোনাই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে অবৈধ ইটভাটা; ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

আজ কুড়িগ্রাম মুক্ত দিবস

রিপোর্টার:
  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ২৩৯ সংবাদটি দেখা হয়েছে

এজি লাভলু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: আজ ৬ ডিসেম্বর কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে পরাজিত করে কুড়িগ্রামকে পাক-হানাদার মুক্ত করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের চুড়ান্ত বিজয় অর্জিত না হলেও এ অঞ্চলে সেদিন উদিত হয় স্বাধীন বাংলার পতাকা।

দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য নানান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে র‍্যালি, স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

মহান বিজয়ের মাসের ১ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুক্তিবাহিনী ধরলা নদী পাড় হয়ে কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থানরত পাক বাহিনীর উপর আক্রমণ চালাতে থাকে। এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে পাক বাহিনীর উপর আক্রমণ চালায়। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর উভয় পক্ষের মধ্যে চলে তুমুল যুদ্ধ। এ সময় যৌথ বাহিনী কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থানরত পাক বাহিনীর অবস্থানের উপর বিমান হামলা চালায়। ৬ ডিসেম্বর সকালে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে টিকতে না পেরে পাক বাহিনী গুলি করতে করতে ট্রেনযোগে কুড়িগ্রাম ত্যাগ করে।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় কুড়িগ্রাম জেলার অর্ধেক অংশ ছিল ৬ নং সেক্টর এবং বাকী অংশ ছিল ১১ নং সেক্টরের অধীনে। শুধুমাত্র ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন রৌমারী থানা ছিল মুক্তাঞ্চল। সেখানেই চলত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ। সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী কুড়িগ্রামকে হানাদার মুক্ত করতে শহীদ হন ৯৯ জন মুক্তিযোদ্ধা।

এরপর বীরপ্রতীক আব্দুল হাইয়ের নেতৃত্বে ওইদিন বিকাল ৪টার দিকে কুড়িগ্রাম নতুন শহরস্থ পানির ট্যাংকির উপর স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত করা হয়।

কুড়িগ্রাম জেলায় মুক্তিযুদ্ধে অসাধারণ অবদান রাখার জন্য খেতাবপ্রাপ্ত হয়েছেন লে. আবু মঈন মো. আসফাকুস সামাদ বীর উত্তম (মরণোত্তর), শওকত আলী বীর বিক্রম, সৈয়দ মনছুর আলী (টুংকু) বীর বিক্রম, বদরুজ্জামান বীর প্রতীক, আব্দুল হাই সরকার বীর প্রতীক, আব্দুল আজিজ বীর প্রতীক এবং তারামন বিবি বীর প্রতীক।

Facebook Comments Box

খবরটি পছন্দ হলে শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরও খবর