সূ’র্য আ’রেকটি ‘সো’লার মিনিমাম’-এর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অ’নেকে এটাকে সূর্যের অ’বসরকালও বলে থাকেন।
এ’র ফ’লে পৃ’থিবীর বা’য়ুমণ্ডলের উ’পরিভাগে ক্ষ’তিকর র’শ্মির পরিমাণ বা’ড়তে পারে।সোলার মিনিমাম কী? এ প্রশ্নের উত্তর অনেকের কাছেই অ’জানা। মূলত সূর্যের তাপ উৎপাদন কা’র্যক্রমে এক’টু ভাটা প’ড়াকেই সো’লার মি’নিমাম বলা হয়।স্বা’ভাবিক নি’য়মে প্রতি ১১ বছর পর পর সোলার মি’নিমাম হয়ে থাকে।
এ’টি ন্যূ’নতম ছ’য় মাস স্থায়ী হয়। চ’লতি বছরের জুনে বা তার ক’মবেশি ছয় মাসের মধ্যে একটি সোলার মি’নিমামের সৃ’ষ্টি হতে যাচ্ছে।বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে যে, এর ফলে পৃ’থিবীর জ’লবায়ুতে বড় প’রিবর্তন আসছে। এমনকি তু’ষারপাত, ভূ’মি’ক’ম্প ও দু’র্ভি’ক্ষ হবে বলে প্র’চার করা হচ্ছে।
ত’বে বি’জ্ঞানীরা এ’খনও নি’শ্চিত নন যে, এসবের সঙ্গে বি’জ্ঞানের কোনো সম্পর্ক আ’ছে কি-না।বিশ্ব মি’ড়িয়া বি’ষয়টি নিয়ে চি’ন্তিত হওয়ার কারণ হচ্ছে, ১৮১৬ সালে একটি সো’লার মিনিমামের সময় প্রবল ভূ’মিকম্প হ’য়েছিল। পৃথিবীর অনেক প্রান্তে সেই বছর গ্রী’ষ্ম আসেনি।
ফ’সলও ফ’লেনি অনেক স্থানে, তাই খাদ্য স’ঙ্ক’ট তৈরি হয়েছিল। তবে বিভিন্ন গ’বেষণার ফল বলছে, এটি কে’বলই কা’কতালীয় ছিল।না’সার বি’জ্ঞানীরা সূর্যের এবারের অ’বসরকালকে ‘গ্র্যা’ন্ড সো’লার মি’নিমাম’ না’ম দিয়েছেন।
তা’রা ব’লছেন, এর আগে ১৬৫০ সাল থেকে ১৭১৫ সালের মধ্যে কোনো এ’কসময় সূর্যের এ’বারের মতোই অ’বসরকাল এ’সেছিল। তা’র প্র’ভাবে পৃ’থিবীর উ’ত্তর গো’লার্ধে সামা’ন্য হলেও বর’ফযুগ ফিরে এসেছিল। এবার এমন’টা হবে না।