ম’হামা’রি করো’নাভাই’রাসে আ’ক্রান্ত ও মৃ’তের সংখ্যা প্রতিদিনই উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে।যদিও ঈদ সামনে রেখে আগামী ১০ মে থেকে সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দোকান ও শপিংমল খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।তবে এবার সাধারণ ছুটি না রেখে মানুষকে সচেতন করে স্বাভাবিক কাজকর্ম ও জনজীবন সচল করার কথা ভাবছে সরকার।
ক্ষ’মতাসীন দলের নেতারা বলছেন, মানুষকেও বাঁ’চাতে হবে, অর্থনীতির চাকাও সচল রাখতে হবে।এ ধারণা থেকে নভেল করো’নাভাই’রাস মোকাবেলায় সাধারণ ছুটি পরিহার করার পথে যেতে চায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।মানুষকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অভ্যস্ত হতে হবে। সচেতন, সতর্কভাবে স্বাভাবিক কাজে নিশ্চয়ই ফিরতে হবে।ফারুক খান আরো বলেন, আমাদের দেশে ঈদকেন্দ্রিক একটা বড় ব্যবসা হয়। গত রমজানের ঈদেও প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয়েছিল।
এ ব্য’বসাটা শু’ধু ব্যবসায়ীদের হয় না, সবাই সুবিধা ভোগ করে। তাই সবার কথা চিন্তা করে সরকার বলছে সামনে ঈদ আছে। তোম’রা খুলতে পার। তবে সেটা অবশ্যই সুরক্ষা নিশ্চিত করেই খুলতে হবে। ক্রেতা-বিক্রেতা উভ’য়কেই এ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিতে হবে। আমি মনে করি, সরকার এটা ভালো করেই পর্যবেক্ষণ করছে।
তি’নি বলেন, আমি মনে করি আগামী দুই থেকে তিন বছর পৃথিবীতে স্বাভাবিক জীবনযাপন হবে না। মানুষ বের হবে মাস্ক পরে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখবে। সবাইকে অ্যাডজাস্টমেন্ট করে চলতে হবে। এখন আমাদের প্রযু’ক্তিকে ব্যবহার করে জীবনকে আরো সহ’জ করতে হবে। এরই মধ্যে আমাদের চলতে হবে, অগ্রসর হতে হবে। অর্থনৈতিক কমকা’ণ্ড চালু করতে হবে।