মহামারি ক’রোনাভা’ইরাসের মধ্যেই তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড় আম্পান। সেই রেশকাটতে না কাটতেই এবার ধেয়ে আসছে আরও এক ঘূর্ণিঝড়। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থাসাধারণত এ অঞ্চলে সৃষ্ট ঝড়গুলোর নামকরণ করত বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার,পাকিস্তান, মালদ্বীপ, ওমান, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ড।
এ’র সঙ্গে ২০১৮ সালে যুক্ত হয়েছেআরও পাঁচটি দেশ- ইরান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইয়েমেন।এই ১৩টি দেশ গত এপ্রিলে আসন্ন ঘূর্ণিঝড়গুলোর জন্য ১৬৯টি নাম প্রস্তাব করেছে।সেক্ষেত্রে আম্পানের পরের ঘূর্ণিঝড়গুলোর নাম নির্ধারিত হয়েছে নিসর্গ (বাংলাদেশেরভেঙে পড়ে, ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বি’দ্যুৎহীন হয়ে পড়েন দেশের অর্ধেকের বেশিগ্রাহক। যাদের মৃত্যুর খবর এসেছে তাদের বেশিরভাগই ঝড়ে গাছ বা ঘর চাপা পড়ে মারাগেছেন। এর মধ্যে যাশোরে পাঁচজন, পিরোজপুরে তিনজন, পটুয়াখালীতে দুজন এবংঝিনাইদহ, সাতক্ষীরা, ভোলা, চাঁদপুর ও বরগুনায় একজন করে মৃত্যুর খবর পাওয়াগেছে।