ফা’রাক্কার গঙ্গা দেখা মিলল কুমিরের। এর আগেও বেশ কয়েকবার তার দেখা পাওয়া গিয়েছিল। স্থানীয় মৎস্যজীবীরা এমনটাই দাবি করেছিল। কিন্তু ফারাক্কা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষ সেই দাবি কর্ণপাত করেনি।
ক’র্ণপাত না করার পিছনে অবশ্য একটা কারন ছিল।এর আগে কুমিরের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারেনি।
কি’ন্তু ক’রোনার জেরে দেশজুড়ে লকডাউন চলায় যখন গঙ্গার চর পুরো ফাঁকা, ব্রিজের উপর দিয়েও চলছে না কোনো যানবাহন, তখন সেই সুযোগে কুমির মশাই মনের সুখে ডাঙ্গায় উঠে রোদ পোহাচ্ছিলেন।
সে’ই সময়ই ঘটে আসল উৎপাত। রোদ পোহাতে গিয়ে কুমির মশাই নিজেকে দেখিয়ে ফেললেন স্থানীয়দের সামনে। তারপর আর এক মুহূর্ত অপেক্ষা না করে বিভিন্ন পোজ থেকে উঠে গেল কুমির বাবুর ছবি। এর পর কুমির বাবু আবার সরাসরি ফিরে গেলেন গঙ্গায়।