বি’শ্বজুড়ে প্রা’ণঘা’তী ক’রোনার আ’তঙ্কের মাঝেই ঈদের পর আর ছুটি বর্ধিত হচ্ছে না বলে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। ঈদের পর কেন ছুটি বাড়ানো হচ্ছে না, একটি ভিডিওতে তার ব্যখ্যা দিয়েছেন সড়ক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
শ’র্তসাপেক্ষে, সী’মিত পরিসরে নির্দিষ্ট সংখ্যক যাত্রী নিয়ে, স্বাস্থ্যসম্মত বিধি নিশ্চিত করে গণপরিবহন, যাত্রীবাহী নৌযান ও রেল চলাচল করতে পারবে বলেও জানান তিনি।
তি’নি ব’লেন, ‘ক’রোনা সং’ক্র’মণের দিক থেকে এগিয়ে থাকলেও জীবন ও জীবিকার তাগিদে লকডাউন শিথিল করেছি। জীবন ও জীবিকার মাঝে ভারসাম্য তৈরি ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে, সামাজিক শৃঙ্খলা সুরক্ষা রাখতে ইতোমধ্যে স’রকার সাধারণ ছুটি না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।তবে এখানে কিছু পালনীয় শর্ত দিচ্ছি।’
প’রিবহন মা’লিক ও শ্র’মিক সংগঠনগুলোকে বিআরটিএ’র সাথে আলাপ আলোচনা করে পরিকল্পনা গ্রহনের অনুরোধ জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।আওয়ামী লীগের এই নেতা আরও বলেন, ‘জনস্বার্থে দেয়া স’রকারের এ ছাড় অবাধে অপপ্রয়োগ করলে হিতে বিপরীত হওয়ার আ’শঙ্কা থাকবে তাই সকলের উচিৎ ধর্ম-বর্ণ-বয়স-পেশাভেদে অদৃশ্য শ’ত্রু ক’রোনার মোকাবেলা করতে হবে।’
আ’ওয়ামী লী’গের এ’ই নেতা আরও বলেন, ‘জনস্বার্থে দেয়া স’রকারের এ ছাড় অবাধে অপপ্রয়োগ করলে হিতে বিপরীত হওয়ার আ’শঙ্কা থাকবে তাই সকলের উচিৎ ধর্ম-বর্ণ-বয়স-পেশাভেদে অদৃশ্য শ’ত্রু ক’রোনার মোকাবেলা করতে হবে।’স’রকার গণপরিবহন চালুর বি’ষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে, পরিবহন মালিক ও শ্র’মিক সংগঠনগুলোকে বিআরটিএ’র সাথে আলাপ আলোচনা মাধ্যমে একটি পরিকল্পনা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আ’ওয়ামী লী’গের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জনস্বার্থে দেয়া স’রকারের এ ছাড় অবাধে অপপ্রয়োগ করলে হীতে বিপরীত হওয়ার আশংকা থাকবে। ক’রোনা আমাদের কারো বন্ধু নয়, কাজেই এ সং’কটকে পুঁজি করে রাজনৈতিক ফায়দা নেয়ার কৌশল হবে আত্মঘা’তী।’এদিকে ৩০শে মে’র পর সাধারণ ছুটি আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে স’রকার। ক’রোনাভা’ইরাসেের প্রাদুর্ভাব রুখতে টানা ৬৮ দিনের ছুটি চলছে সারাদেশে।
টা’না ছু’টির কারণে ইতোমধ্যে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে স্থবিরতা নেমেছে।কর্মহীন হয়ে বিপাকে পড়েছেন নানা শ্রেণি- পেশার মানুষ। এবার সিন্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সাধারণ ছুটি আর বাড়ছে না। তবে বন্ধ থাকবে স্কুল, কলেজ এবং গণপরিবহন।