এ’সময় রাজা-মহারাজাদের রাজসভায় রাজসভায় জ্যোতিষী থাকতেন। তারা গ্রহ, নক্ষ’ত্র বিচার করে ভাগ্য গণনা ও শুভ-অশুভ বলে দিতেন। রাজতন্ত্রের কাল শেষ হলেও ভাগ্যে বিশ্বাস করে না এমন মানুষও জানতে চায় নিজের ভাগ্য, জানতে চায় ভবি’ষ্যত।
সে’জন্যই জ্যোতিষীও এখনও সমাজে রাষ্ট্রে সমহিমায় রয়ে গেছেন।বর্তমানে ক’রোনা ভা’ইরা’সে কাঁ’পছে গোটা বিশ্ব। বিশ্বের সবচেয়ে প্র’ভা’ব’শালী দেশগুলোও কূল-কিনারা পাচ্ছে না। বিজ্ঞানীদের কাছেও নে’ই স’মা’ধা’ন।
স’বার মনে এক প্রশ্ন- কবে দূর হবে এই ক’রোনা ভা’ই’রা’স?গেল বছর আগস্টে ইউটিউবে নামে একটি ভিডিও প্রকাশ হয়েছিল। সেই ভিডিওতেই অভিজ্ঞ আনন্দ নামে এক কিশোর ক’রোনা ভা’ইরাসের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু তখন তার সেই ভ’বি’ষ্যদ্বা’ণী কেউ নজরে নেয়নি।
ও’ই ভিডিওতে তিনি বলেছিলেন, ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের এপ্রিল- বড় সং’ক’টে পড়বে বিশ্ব। তবে মে মাসের পর থেকে সং’ক’ট ধীরে ধীরে কে’টে যাবে।গেল বছরের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত সেই ভিডিওতে আনন্দের ভবি’ষ্যদ্বাণী কেউ পাত্তা না দিলেও শেষ পর্যন্ত তার কথাই সত্যি হয়।
ডি’সেম্বরেই চীনে ক’রোনা ভা’ই’রা’সের অ’স্তি’ত্ব স’না’ক্ত হয়। যা এখন গোটা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষের প্রা’ণ কে’ড়ে নি’য়ে’ছে।একইসঙ্গে নতুন ভিডিওতে আরও একটি ভবি’ষ্যদ্বাণী দিয়ে আনন্দ জানিয়েছেন, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পৃথিবীতে নতুন একটি ভ’য়া’ব’হ বি’প’র্য’য় দেখা দেবে। যা স্থায়ী হবে ২০২১ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত।
বি’স্ময় বালক হিসেবে পরিচিত জ্যোতিষী আনন্দের এই ভবি’ষ্যদ্বাণী যদি সত্যি হয় তবে ক’রোনা ম’হা’মা’রি কাটিয়েও আসন্ন নতুন কোনও চ্যালেঞ্জ মো’কাবিলার জন্য বিশ্বকে প্রস্তুতি নিতে হবে।ভিডিও বার্তায় শুধু ভবি’ষ্যদ্বাণীই নয়, ক’রোনা সং’ক’ট’কালে রো’গ প্রতিরোধ ক্ষম’তা বাড়িয়ে সুস্থ থাকারও পরামর্শ হিসেবে তুলসি পাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ক’রোনা ঠে’কাতে পানিতে কাঁচা হলুদ, জোয়ান ও আদা গরম করে ভা’প নিতে বলেছেন। তাতে নাক বা কান দিয়ে ‘ভাই’রাস শরীরে প্রবেশ করতে পারবে না।